কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] যুব শক্তি নামে একটি সংগঠনের বরাত দিয়ে বাংলানিউজ জানায়, প্রবাসীরা বর্তমানে মহামারির মধ্যে দেশ থেকে প্রবাসে যাত্রার ক্ষেত্রে চরম হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
[৩] বাংলাদেশ থেকে বাহরাইনে যেতে ওয়ানওয়ে এয়ার টিকিটের দাম সর্বোচ্চ ২৭ হাজার টাকা পর্যন্ত ছিল। সেই টিকিট বর্তমানে ১ লাখ ৫০ হাজার থেকে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করছে কালোবাজারিরা। অন্য প্রতিটি রুটে একই অবস্থা বিরাজ করছে।
[৪] ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন দেশের রেমিট্যান্স যোদ্ধারা বাধ্য হয়ে চড়া দামে টিকিট কিনছেন। সিভিল অ্যাভিয়েশন শুধু এমিরেটস এয়ারলাইন্সকে অনুমতি দিয়েছে। যদি অন্য এয়ারলাইন্সকেও অনুমতি দেওয়া হতো তাহলে হয়তো এতটা অরাজকতার সৃষ্টি হতো না।
[৫] কালোবাজারিদের আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা নিতে হবে। বিশেষ ফ্লাইটের ব্যবস্থা করে রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের স্বল্প ও বিনা খরচে কর্মস্থলে পৌঁছে দিতে হবে। বর্তমান পরিস্থিতি বিরাজ করলে বিপুল সংখ্যক প্রবাসী কর্মহীন হয়ে পড়বেন। তাই এখনই সরকারকে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ