আব্দুম মুনিব :[২] কোরবানি পশুর চাহিদা মেটাতে বড় ভূমিকা এ অঞ্চলের খামারি ও কৃষকরা।
[৩] কুমারখালী উপজেলার যদুবয়বা ইউনিয়নের জোতমোড়া গ্রামের খামারি হান্নান মোল্লার খামারে ছোট বড় মিলিয়ে ৬টি গরু রয়েছে। কোভিড পরিস্থিতিতে লাভের আশা দূরে থাক আসল তুলতে পারবেন কি-না এটা তার সামনে এখন বড় চ্যালেঞ্জ।
[৪] হান্নান বলেন, বেশির ভাগ খামারির গরু বিক্রি করা নিয়ে এখন থেকে নানা চিন্তা শুরু করেছেন। তবে কম লাভ হলেও অনেক খামারি স্থাণীয় বাজারে আগেই গরু বিক্রি করে দিচ্ছেন।
[৫] খামারিরা জানান, জেলায় বড় পশুর হাট রয়েছে ১২টি। এসব হাট ছাড়াও প্রত্যন্ত অঞ্চলে আরো ছোট ছোট হাট-বাজারে বিক্রির জন্য প্রতিদিন হাজার হাজার গরু-ছাগল নিয়ে যাচ্ছেন খামারিরা। কিন্তু কেনাবেচা একদম কম। বাইরের ব্যাপারীদেরও দেখা মিলছে না।
[৬] জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের তথ্যমতে, কুষ্টিয়ার ৬ উপজেলায় ১৮ হাজার ২৩৩টি খামারে এবার ৭০ হাজার ৭৭টি গরু, বলদ ও গাভী ২০ হাজার ও ৫৯ হাজার ১৮৪টি ছাগল উৎপাদন করেছেন খামারিরা।
[৭] জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সিদ্দীকুর রহমান বলেন, স্থানীয় বাজারে কেনাবেচা হলেও বাইরে থেকে ব্যাপারীরা এবার না আসায় চিন্তা বেড়েছে খামারিদের। আমরা খামারিদের মনোবল বাড়াতে কাজ করছি। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান