শরীফ শাওন : [২] বেসরকারি চাকুরে ইয়াসিন পারভেজ বলেন, অফিস ভার্চুয়াল হবার কারণে কমেছে যাতায়াত খরচ, জামা ইস্ত্রি খরচ। তিনি বলেন, মহামারী চলাকালীন সময় বিয়ের আনুষ্ঠান করা সম্ভব হয়নি। এতে আমার ও অতিথিদের খরচ কমেছে। এছাড়াও বন্ধ রয়েছে দেশে এবং বিদেশে বিনোদন ভ্রমণ।
[৩] মোহাম্মদ ইব্রাহীম বলেন, মহামারীতে আমার পরিবারের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন হয়েছে। খাবারের তালিকায় সবজি প্রাধান্য পাচ্ছে। দামি খাবার কেনা বন্ধ, বই পড়ার শখ থাকলেও এসময় কেনা সম্ভব হচ্ছে না।
[৪] গৃহিনী তাসলিমা আক্তার বলেন, গত ঈদে পোশাক কেনা হয়নি, এবারের ঈদেও হবে না। এছাড়াও এসময় সকল ধরনের পোশাক কেনাকাটা বন্ধ রয়েছে। গৃহকর্মীকে আপাতত বাদ দেওয়া হয়েছে। পরিবার নিয়ে মাঝে মধ্যে বিনোদন ভ্রমণ ও সিনেমা হলে যাওয়া এখন বন্ধ। [৫] শিক্ষার্থী উম্মে মার্জিয়া বলেন, বিদ্যালয় বন্ধ থাকায় টিউশন ফি অর্ধেক করা হয়েছে। স্ট্রিট ফুড, ফাস্ট ফুড ও রেস্তোরায় খাবার খরচ নেই। প্রাইভেট টিউশনি আপাতত বন্ধ রয়েছে। অন্যান্য বন্ধুরা কম্পিউটার ক্লাস, নাচ, গান ও গিটারসহ বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রেখেছে।
আপনার মতামত লিখুন :