বিশ্বজিৎ দত্ত : [২] বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, রপ্তানি খাতের শ্রমিকদের বেতন প্যাকেজের ৫ হাজার কোটি টাকার ঋণ বিতরণ শেষ হয়েছে। সেখানে বাড়তি প্রায় ২০০ কোটি টাকা দিতে হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ৩০ হাজার কোটি টাকার প্যাকেজ থেকে বাড়তি অর্থ এখাতে বরাদ্দ করেছে। আগামী সপ্তাহে শুরু হচ্ছে বড় শিল্পের ৩০ হাজার কোটি টাকা প্যাকেজের বিতরণ। তবে স্মল ও মাঝারি শিল্পের প্যাকেজ ঋণ বিতরণে অগ্রগতি উল্লেখযোগ্য নয়।
[৪] পূবালী ব্যাংকের এমডি এম এ হালিম চৌধুরী জানান, ব্যবসা মন্দ। তাই যারা ঋণ নিতে চান তারাও সতর্ক। আবার ব্যাংকও সতর্ক। যাদের পুরোনো ট্রেক রেকর্ড ভাল তাদের ঋণ দিচ্ছি। স্মল ও মিডিয়ামদের ঋণ দিতে একটু অসুবিধা আছে। কিন্তু শো শুরু হচ্ছে। বিশেষ করে এনজিও মাধ্যমে যে ঋণগুলো দিতে হবে তার ডিসভার্সমেন্টে শুরু হয়েছে।
[৫] ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্টে ৮বছরের বাধ্যতামূলকভাবেই খেলাপিদের ঋণ দিতে হবে। যদিও ব্যাংক ও গ্রাহকের সম্পর্কের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু ব্যাংকারদের উপর চাপতো থাকে। আর ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে ৯ শতাংশ সুদে ঋণ দেয়া সম্ভব নয়। এখাতে ১০০ টাকা ঋণে খরচ হয় সাড়ে ৬ টাকা। আড়াই টাকা লাভ। বছর শেষে মূল্যস্ফিতির হিসাবে তা নেগেটিভ।
আপনার মতামত লিখুন :