লাইজুল ইসলাম : [২] কোভিড-১৯ মহামারির কারণে দেশ বিদেশের অধিকাংশ বিমান সংস্থার উড়োজাহাজ চলাচল ছিল বন্ধ। জুনের মাঝামাঝি থেকে আইকার নির্দেশনা মেনে অভ্যন্তরীণ রুটে উড়োজাহাজ চলাচল শুরু করে। আন্তর্জাতিক রুটেও চলছে বাংলাদেশের বিমান।
[৩] প্রত্যেকটি বিমানকে একজন যাত্রীর জন্য আরে একটি বা দুটি সিট খালি রাখতে হচ্ছে। এটা আইকা, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বাংলাদেশের সিভিল এভিয়েশন ঠিক করে, কিভাবে চলবে বিমান।
[৪] জানা গেছে বিশ্বের অনেক দেশের উড়োজাহাজ কোম্পানি অক্টোবর থেকে প্রত্যেকটি সিটে যাত্রী পরিবহন শুরু করবে। অক্টোবরে বাংলাদেশের উড়োজাহাজগুলো প্রত্যেকটি সিটে যাত্রী বসাতে পারবে কি না? এমন প্রশ্নের উত্তরে বেবিচকের চেয়ারম্যান মো. মাফিদুর রহমান বলেন, অক্টোবর এখনো অনেক দেরি। এখনই এ বিষয়ে আমরা কিছু চিন্তা করিনি।
[৫] মাফিদুর রহমান বলেন, সব কিছু ডিপেন্ড করে করোনার প্রভাব কমে যাওয়া বা বৃদ্ধি পাওয়ার ওপরে। অক্টোবরে আমাদের বিমান সংস্থাগুলোকেও পুরো বিমান ভড়ে যাত্রী নেয়ার অনুমতি দিতে পারি। তবে যদি পরিবেশ অনুকূলে থাকে। যদি আমেরিকার বিমান সংস্থাগুলো স্বাস্থ্যবিধি মোতাবেক পরিচালনা করতে পারে তবে আমরাও পারবো।
[৬] বিমান বাংলাদেশে এয়ারলাইন্সের প্রধান নির্বাহী মোকাব্বির হোসেন বলেন, আমরা সব কিছু করতেই প্রস্তুত আছি। বেবিচক যা বলবে তাই করবো। তবে পারিপার্শিক ব্যবস্থা ঠিক না হলে এটি মনে হয় সম্ভব না। সম্পাদনা: ইকবাল খান