ভূঁইয়া আশিক : [২] এই তথ্য জানিয়েছেন জগন্নাথ বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান। এ প্রতিবেদককে তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের কাছে ইন্টারনেট কীভাবে সহজলভ্য করা যায়, সাশ্রয়ী মূল্যে বা সুবিধাজনক শর্তে পেতে পারে, সে ব্যাপারে শিক্ষামন্ত্রণালয়, বিশ^বিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন, আইসিটি মন্ত্রণলায় ও প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর কাজ করছে। সরকারের পক্ষ থেকে এমনটিই জানানো হয়েছে আমাদের।
[৩] শিক্ষার্থীদের শিক্ষাকার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত রাখাই অনলাইন ক্লাস নেওয়ার কারণ। অনলাইনে নিয়মিত ক্লাস হলেও কোনো প্রাকটিক্যাল ক্লাস হবে না। হবে না কোনো পরীক্ষাও। পরীক্ষা হবে বছর শেষে, একসঙ্গে দুই সেমিস্টার, যদি পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। [৪] অনলাইনে আমরা এতোদিন অভ্যস্ত ছিলাম না। মাইন্ডসেটও অনলাইনভিত্তিক ছিলো না। আগে থেকে ছিলো না কোনো প্রস্তুতিও। হঠাৎ করে আমাদের উপরে এসে পড়েছে। অনেক দেশের কিছু কিছু প্র্যাক্টিস ছিলো। তারা হয়তো কিছুটা দ্রæত অনলাইন শিক্ষাকার্যক্রম শুরু করতে পেরেছে। আমাদের কিছুটা দেরী হলেও আশা করছি ঠিকঠাকভাবেই শিক্ষাকার্যক্রম চালাতে পারবো।
[৫] অনলাইন কোনো বিশ^বিদ্যালয়ের অন ক্যাম্পাসের বিকল্প হতে পারে না। শিক্ষাকার্যক্রমের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিন যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকলে নানা সামাজিক সমস্যা তৈরি করবে। [৬] প্রাইভেট বিশ^বিদ্যালয়গুলো টিউশনির উপর চলে, এক সেমিস্টার শিক্ষার্থী ভর্তি না হলে শিক্ষকদের বেতন থাকবে না। পাবলিক ইউনিভার্সিটির উদ্দেশ্য এরকম নয়।
আপনার মতামত লিখুন :