শিরোনাম
◈ জলদস্যুদের হাতে জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে  সরকার অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও ◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন ◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে ◈ সেনা গোয়েন্দাসংস্থার বিরুদ্ধে ৬ পাক বিচারপতির ভয় দেখানোর অভিযোগ ◈ নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিরা সাদা পতাকা উড়াচ্ছিল, তাদের বূলডোজার দিয়ে মাটি চাপা দিল ইসরায়েলী সেনারা ◈ যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত

প্রকাশিত : ২৮ জুন, ২০২০, ০১:৫৮ রাত
আপডেট : ২৮ জুন, ২০২০, ০১:৫৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] সিরাজদিখানে রাস্তা সংস্কারে অনিয়মের অভিযোগ

সিরাজদিখান (মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধি: [২] মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের মেম্বার আমজাদ হোসেনের বিরুদ্ধে রাস্তা সংস্কারে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। চান্দের চর তমিজউদ্দিন মার্কেট থেকে কামাইল্লা মাদবরের বাড়ির মোড় পর্যন্ত ৬০০ মিটার রাস্তা সংস্কারে ২লক্ষ টাকা সঠিকভাবে খরচ না করে দায়সারা ভাবে রাস্তার কাজ করার অভিযোগ উঠেছে এই মেম্বারের বিরুদ্ধে।

[৩] এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, এই অল্প রাস্তা আগেই ইটের সলিউশন ছিলো। এটাকে পুনরায় সংস্কার করার জন্য এডিপি থেকে ২ লক্ষ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। ইউপি সদস্য আমজাদ হোসেন মাত্র অল্প জায়গায় ইট লাগিয়ে এবং রাস্তার উপর হালকা বালু ছিটিয়ে সংস্কারের নামে ব্যাপক অনিয়ম করে চলেছেন। এই নিয়ে স্থানীয় এলাকাবাসী ও সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে গত কয়েকদিন যাবত চলছে তুমুল ঝড়। সরেজমিনে রাস্তায় কর্মরত শ্রমিকের সাথে কথা বলে জানা যায়, ৮ জন শ্রমিক মোট ৭ দিন কাজ করেছে এই রাস্তা সংস্করণে। এই রাস্তায় শ্রমিকদের প্রতিজনের কাজের রোজ ছিলো ৬০০ টাকা করে। এছাড়া এই রাস্তা সংস্কারে মাত্র ৭ হাজার ইট লেগেছে যা কিনা একেবারে নিম্ন মানের। আর কয়েক ট্রলি পুরাতন বালু। এছাড়া রাস্তার পাশে বাড়ির মালিকদেরও অভিযোগ তারা রাস্তার ঢালু দিয়ে মাটি না ফেলে রাস্তা চওড়া করার জন্য মানুষের বসতভিটা কেটে রাস্তা প্রস্তুত করেছে।

[৪] এবিষয়ে জানতে চাইলে বালুচর ইউনিয়ন ২নং ইউপি সদস্য আমজাদ হোসেন বলেন, এডিপি অফিস থেকে আমাকে যেভাবে বলেছে, আমি সেভাবেই কাজ করেছি। এখানে কাউকে জবাবদিহিতা করার প্রয়োজন নেই। ইঞ্জিনিয়ার এসে দেখে গেলেই বুঝা যাবে আমার কাজ ঠিক আছে কিনা। কাউকে আমার কাজের জন্য জবাবদিহি করার প্রয়োজন পরে না।

[৫] এ প্রসঙ্গে উপজেলা প্রকৌশলী সোয়াইব বিন আজাদ বলেন, এই রাস্তার ব্যাপারে ইতিমধ্যে অনেক অভিযোগ পেয়েছি। লোক পাঠিয়েছি, অভিযোগ সত্য হলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়