আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] স্থিতাবস্তা বদলানোর চেষ্টা করলে চীনকে ভুগতে হবে, হুঁশিয়ারি ভারতের। পেট্রোল পয়েন্ট ১৪-সহ গোটা এলাকায় চীনা সেনার উপস্থিতির কারণে পেট্রোলিং পয়েন্ট ১০, ১১, ১১এ, ১২ এবং ১৩-এ পৌঁছতে পারছে না ভারতীয় সেনারা। দুদিনের লাদাখ সফর শেষে দিল্লি ফিরে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের কাছে সীমান্ত পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করেন ভারতীয় সেনাপ্রধান এম এম নাভারনে। আনন্দবাজার. দ্য কুইন্ট, হিন্দু
[৪] চীনে ভারতীয় রাষ্ট্রদূত বিক্রম মিস্রি বলেছেন, পূর্ব লাদাখে সমস্যা মেটানোর পথ একটাই। ভারতীয় বাহিনীর স্বাভাবিক টহলদারির পথে বাধা দেয়া বন্ধ হলেই সমস্যা মেটানোর পথে হাঁটা সম্ভব।
[৫] ভারতীয় সেনা সদরের একটি সূত্র বলছে, এই মুহূর্তে বিস্তীর্ণ এলাকা দখল করে নিয়েছে চীন। যার মধ্যে পড়েছে বটলনেক পয়েন্ট বা ওয়াই জংশন পেট্রোলিং পয়েন্ট।
[৬] ওই ওয়াই জংশন থেকেই পিপি ১০, ১১, ১১এ, ১২ ও ১৩ যাওয়ার রাস্তা। কিন্তু চীনা সেনারা বসে থাকায় আপাতত সেই এলাকায় পৌঁছাতে পারছে না ভারতীয় সেনা।
[৭] ওয়াই জংশন পয়েন্টটি থেকে লাদাখের ব্রুটসে অবস্থিত ভারতীয় সেনার ছাউনি ৭ কিলোমিটার দূরে এবং ওই শহরের উপর দিয়ে চলে গিয়েছে ভারতের দারবুক-শাইয়োক-দৌলত বেগ ওল্ডি সড়ক, যা চীনের মাথাব্যথার কারণ। সম্পাদনা: ইকবাল খান