শিমুল মাহমুদ: [২] করোনার ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে ব্যয় সংকোচনের পথে হাঁটছে উৎপাদন ও সেবামুখী প্রায় সব শিল্প প্রতিষ্ঠান। এতে প্রতিদিনই চাকরি হারাচ্ছেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মী। হঠাৎ বেকার হয়ে পড়া এই জনগোষ্ঠী জানে না ঠিক কবে আবার তৈরি হবে নতুন করে কর্মসংস্থান। সময় সংবাদ, যমুনা টিভি
[৩] গবেষণা সংস্থা পিআরই'র আশঙ্কা চাকরি হারাতে পারে দেশের দেড় কোটির বেশি মানুষ। আর ক্ষতির মুখে পড়বে প্রায় ৫ কোটি।
[৪] আইবিএফবি’র প্রেসিডেন্ট হুমায়ুন রশীদ জানান, আমাদের নিডবেস এডুকেশন সেভাবে ফোকাস করতে পারিনি। মিড লেভেল ম্যানেজমেন্ট আমাদের দেশে সেভাবে হচ্ছে না।
[৫] অর্থনীতিবিদ নাজনীন আহমেদ জানান, করোনা পরবর্তী সময়ে নতুন ধরণের বাস্তবতাকে গুরুত্ব দিয়ে আমাদের শর্ট টার্ম ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।
[৬] এদিকে, করোনার ছোবলে বন্ধ হয়েছে গৃহশিক্ষকদের উপার্জনের পথও। অ্যাসোসিয়েশন অব স্যাডো এডুকেশনের যুগ্ম আহবায়ক আবু রায়হান জানান, আমার এখানে ৬৫ জন শিক্ষক এবং এর সঙ্গে যারা জড়িত ছিলেন তারা সবাই এখন বাড়ি চলে গেছেন।
[৭] সমাজ বিশ্লেষক অধ্যাপক ড. মনিরুল ইসলাম জানান, অনার্স এবং মাস্টার্স থেকে ছাত্র ঝরে পড়ার সমূহ সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। তাই দ্রুত সম্ভব বিশ্ববিদ্যালয় এবং সরকারকে স্বল্প মেয়াদী শিক্ষা ঋণ চালু করতে হবে। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :