লিহান লিমা: [২] একদিকে গালওয়ান সংঘর্ষ নিয়ে চলছে দুই পক্ষের মধ্যে কূটনৈতিক ও সামরিক পর্যায়ে আলোচনা। অন্যদিকে লাদাখে দুই দেশই যুদ্ধবিমান, হেলিকপ্টার পাঠিয়েছে। পুলিশ ও সেনার অসংখ্য চেক পোস্ট ও সেনার গাড়ি সবকিছু মিলিয়ে লে শহরের অবস্থা পূর্বের মতোই থমথমে। এই অঞ্চলে ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করেছে ভারত। চীনও সমানসংখ্যক সেনা মোতায়েন করেছে। আল জাজিরা
[৩] দুই দেশই সীমান্তে উত্তেজনার জন্য একে অপরের বিরুদ্ধে চুক্তিভঙ্গের অভিযোগ করেছে। দিল্লিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মুখপাত্র অনুরাগ শ্রীবাস্তব বলেছেন, চীনই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় স্থিতাবস্থা এবং সীমান্ত চুক্তি ভেঙেছে। মে মাস থেকে চীন প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর বিপুল পরিমাণ সৈন্য সমাবেশ করেছে। ভারতে চীনা রাষ্ট্রদূত সুং ওয়েংদুং বলেছেন, গালওয়ানে সাম্প্রতিক সংঘর্ষের দায় কোনোভাবেই চীনের নয়। চীনের অভিযোগ, ভারতই তাদের এলাকায় ঢুকে হামলা করেছে। ডয়েচে ভেলে
[৪] ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো বলছে, এলএসি’র ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রায় ১২-১৪ কিমি ভেতরে ঘাঁটি গেড়েছে চীনা সেনা। পাহাড়ের উপরে দৌলত বেগ ওল্ডি বিমানঘাঁটির আরও কাছাকাছি মোতায়েন করা হয়েছে চীনা সেনা। তারা এখানে একটি নতুন পোস্ট তৈরি করেছে। এনডিটিভি, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। সম্পাদনা: ইকবাল খান