এস এম সাব্বির : [২] শিশুটিকে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
[৩] বুধবার দুপুরে শিশুটির মা তানিয়া বেগম জানান, তিনি ৪ মেয়ে, ১ ছেলে ও অসুস্থ শাশুড়িকে নিয়ে গোপীনাথপুর পশ্চিমপাড়ার নিজ বাড়িতে থাকেন। স্বামী ঢাকায় কাজী ফার্মে চাকুরী করেন। তিনি নিজেও কাজী ফার্মে ওয়ার্কারের কাজ করেন।
[৪] মঙ্গলবার সকালে তিনি অফিসে যাওয়ার পর ওই শিশু অসুস্থ দাদীর জন্য পানি আনতে যায়। এসময় পাশের বাড়ির মৃত খোকা খাঁর ছেলে রহিজ খাঁ (৩৫) শিশুটিকে কৌশলে পাশের পাট ক্ষেতে নিয়ে যায়। সেখানে শিশুটির মুখের মধ্যে গাছের পাতা ঢুকিয়ে মুখ বন্ধ করে ধর্ষণ করে এবং কাউকে বল্লে মেরে ফেলার ভয় দেখায়। শিশুটি কাঁদতে কাঁদতে বাড়ি ফিরলে পরিবারের লোকজনের জিজ্ঞাসায় সে ঘটনা খুলে বলে। সন্ধ্যায় মা অফিস থেকে বাড়িতে ফিরলে ঘটনা শুনে প্রথমে গোপীনাথপুর তদন্ত কেন্দ্রে অফিযোগ করেন এবং রাতে শিশুটিকে হাসপাতালে ভর্তি করে।
[৫] গোপীনাথপুর তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক মো.আবু নাঈম বলেন, অভিযোগ পেয়ে আমরা রাতেই অভিযুক্ত রহিজ খাঁ’র বাড়িতে গিয়েছি। তবে তাকে পাওয়া যায়নি। অভিযুক্তকে গ্রেফতারের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
[৬] গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডাঃ অসিত কুমার মল্লিক বলেন, ধর্ষণের অভিযোগ নিয়ে রাতে ৯ বছরের এক প্রতিন্ধী শিশু ভর্তি হয়েছে। ডাক্তারি পরীক্ষার পর আমরা বলতে পারব শিশুটি ধর্ষণের স্বীকার হয়েছে কি না। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ