শিরোনাম
◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ অহেতুক চাপ সৃষ্টি করতে জামায়াতের কর্মসূচি: মির্জা ফখরুল ◈ জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে রাজপথে সাত দল ◈ স্ত্রী আসলেই নারী কি না প্রমাণ দেবেন ম্যাখোঁ ◈ আগামী বছরের বইমেলার সময় পরিবর্তন ◈ সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, যা জানালো ভারত ◈ সরকারি কর্মচারীদের জন্য বড় সুখবর: অবসরে বাড়ছে সুযোগ-সুবিধা, কমছে অপেক্ষাকাল ◈ আগামীকাল ৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় ◈ সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সন্ত্রাসীদের হামলায় যমুনা টিভির সাংবাদিকসহ আহত ৫

প্রকাশিত : ২২ জুন, ২০২০, ১০:৩১ দুপুর
আপডেট : ২২ জুন, ২০২০, ১০:৩১ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মহিউদ্দিন আহমদ : মুক্তিযুদ্ধের খেতাব

মহিউদ্দিন আহমদ : একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য অনেকেই খেতাব দেওয়া হয়েছে। তাঁরা অনেকেই সত্যিকারের বীর, নমস্য। যে মুক্তিযোদ্ধারা খেতাব পাননি বা অপেক্ষাকৃত নিচু মানের খেতাব পেয়েছেন, তাঁরা বীর হিসেবে ছোট, এটা মনে করার কারণ নেই। এখানে ব্যাক্তিগত ও গোষ্ঠিগত পছন্দ- অপছন্দ এবং রাজনৈতিক বিবেচনা কাজ করেছে। 'ক্ষমতাসীন' সেক্টর কমান্ডাররা অনেকেই নিজেদের জন্য বীর উত্তম খেতাব বরাদ্দ রেখেছিলেন। বীর উত্তমদের কেউ কেউ যুদ্ধের নয় মাসে নিজ হাতে একটি গুলিও ছুড়েননি। তিনজন কমান্ডার তখন সেক্টরের কমান্ডে ছিলেন না। তাদের খেতাব দেওয়া হয়নি। এরা হলেন, মোঃ আবদুল জলিল, আবু উসমান চৌধুরী এবং নাজমুল হক। নাজমুল হক মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে এক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন। তাঁকে সবাই ভুলে গেছে। আবু উসমানকে ১৯৯৬ সালের পর সম্ভবত বীর উত্তম পদক দেওয়া হয়েছে। পদক নিয়ে যে 'স্বেছাচারিতা' হয়েছে, এ বিষয়ে মুখ খুলেছিলেন শাফায়াত জামিল। তাঁর মতে অনেকেই 'খয়রাতি' বীর উত্তম খেতাব পেয়েছিলেন। আমার 'বিএনপি: সময়-অসময়' বইয়ে তাঁকে এ বিষয়ে কোট করেছি। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়