শিরোনাম
◈ বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি ২২% বৃদ্ধি, চীনের হারানো অর্ডার এলো দেশে ◈ বিরল দৃশ্যের অবতারণা, কাবা ঘরের ওপর নেমে এলো চাঁদ ◈ ফজলুর রহমানকে গালি দিয়ে স্লোগান দেওয়া সেই ফারজানা ১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার (ভিডিও) ◈ মাহফুজ আলমের ওপর হামলা চেষ্টা, লন্ডন পুলিশকে ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান অন্তর্বর্তী সরকারের ◈ সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই ◈ বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে যে নতুন নির্দেশনা ◈ জনগণ রায় দিলে ৫ বছরেই দেশের ইতিবাচক পরিবর্তন করা সম্ভব: জামায়াত আমীর ◈ সহকারী শিক্ষকদের জন্য নতুন নির্দেশনা, সেপ্টেম্বরের মধ্যে জমা দিতে হবে যেসব তথ্য ◈ রাতে ঢাকাবাসীর জন্য দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর ◈ ডাকসুর পর জাকসুতেও শিবিরের জয়জয়কার

প্রকাশিত : ১২ জুন, ২০২০, ১২:৫৪ দুপুর
আপডেট : ১২ জুন, ২০২০, ১২:৫৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] খুলনা বিভাগে হাজার ছাড়ালো কোভিড-১৯ রোগীর সংখ্যা

শরীফা খাতুন, খুলনা প্রতিনিধি: [২] জেলায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬২ জন জন। এর মধ্যে মারা গেছেন ১৪ জন, সুস্থ হয়েছেন ৩৭২ জন এবং বাকিরা চিকিৎসাধীন আছেন। ঈদের পর থেকে এই বিভাগে আক্রান্তের সংখ্যা ব্যাপক হারে বাড়ছে।

[৩] বৃহস্পতিবার দুপুরে খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

[৪] খুলনা বিভাগের ১০ জেলার মধ্যে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের শীর্ষে রয়েছে খুলনা জেলা জেলা ও সর্বনিম্নে রয়েছে মেহেরপুর জেলা। এ পর্যন্ত খুলনা জেলায় আক্রান্ত হয়েছেন ২৭২ জন, কুষ্টিয়ায় ১৭৮ জন, যশোরে ১৭৩ জন, চুয়াডাঙ্গায় ১৩৪ জন, ঝিনাইদহে ৭০ জন, সাতক্ষীরায় ৫৮ জন, নড়াইলে ৫১ জন, বাগেরহাটে ৪৮ জন, মাগুরায় ৪৬ জন ও মেহেরপুরে ৩২ জন। আর মারা গেছে খুলনায় ৪ জন, বাগেরহাটে ২ জন, নড়াইলে ২ জন, মাগুরায় ২ জন, মেহেরপুরে ২ জন, যশোরে ১ জন ও চুয়াডাঙ্গায় ১ জন।

[৫] খুলনা বিভাগের ১০ জেলার মানুষের করোনার পরীক্ষার জন্য তিনটি পিসিআর ল্যাব দায়িত্বে রয়েছে। এগুলো হলো, খুলনা মেডিকেল কলেজের পিসিআর ল্যাব, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পিসিআর ল্যাব ও কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পিসিআর ল্যাব। বিভাগে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় গত ১৯ মার্চ চুয়াডাঙ্গা জেলায়।

[৬] খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডাঃ রাশেদা সুলতানা বলেন, খুলনা বিভাগের প্রত্যেক জেলায় করোনায় মোকাবিলায় কমিটি গঠন করা হয়েছে। আক্রান্তদের উপসর্গের মাত্রা বেশি না থাকলে তাদেরকে বাড়িতে চিকিৎসা করা হচ্ছে। আর উপসর্গ বেশি হলে হাসপাতালে এনে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। যারা সুস্থ্য হয়ে বাড়ী ফিরছেন তাদের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।

[৭] খুলনার সিভিল সার্জন ডা. সুজাত আহমেদ বলেন, ঈদের আগে ঢাকা থেকে অসংখ্য মানুষ খুলনা অঞ্চলে এসেছে। ঈদের সময় লোকজন মার্কেটে ঘুরেছে। শারীরিক দূরত্ব বজায় না রাখা এবং স্বাস্থ্য বিধি না মানার কারণে সংক্রমণ বেড়ে গেছে।

[৮] তিনি আরো বলেন, বিভাগের মধ্যে করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যুর দিক থেকে খুলনা জেলা এখন শীর্ষ অবস্থানে। আক্রান্তের হার দ্রুত বাড়ায় নতুন হটস্পট হয়েছে খুলনা মহানগরী এলাকা। করোনা থেকে বাঁচতে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলার কোনো বিকল্প নেই। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ

--

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়