শিরোনাম
◈ নুর ইস্যুতে গণঅধিকার পরিষদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম ◈ কঠিন সমীকরণের সামনে বাংলাদেশ সুপার ফোরে যেতে ◈ গত অর্থবছরে ব্যয় সংকোচনে সরকারের ৫৬৮৯ কোটি টাকা সাশ্রয় ◈ মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য: প্রধান উপদেষ্টা ◈ যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমাতে চায় সরকার ◈ ঢাকার সঙ্গে দক্ষিণবঙ্গের রেল যোগাযোগ বন্ধ ◈ মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধিদল ঢাকা আসছে আজ ◈ চীনা দূতাবাস কর্মকর্তাদের দক্ষিণ এশিয়ায় হস্তক্ষেপের অভিযোগ, ভারতকে সতর্ক থাকার আহ্বান তিব্বতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী সাংয়ের ◈ সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে ◈ ক্যালিফোর্নিয়ায় সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে তামাকের মতো সতর্কবার্তা প্রদর্শনের বিল অনুমোদন

প্রকাশিত : ০৬ জুন, ২০২০, ১১:৫৯ দুপুর
আপডেট : ০৬ জুন, ২০২০, ১১:৫৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ৬% প্রবৃদ্ধি নিয়ে বিশ্বের দ্রুততম অর্থনীতির দেশে পরিণত হচ্ছে বাংলাদেশ

ডেস্ক রিপোর্ট : [২] বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক। চলতি বছর দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হতে যাচ্ছে অন্তত ৬%, আর এই গতির ফলে বিশ্বের অন্যান্য দেশকেও ছাড়িয়ে যাবে বাংলাদেশ।

[৩] ভারতীয় গণমাধ্যম দি প্রিন্ট এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে। বৃহস্পতিবার পরিকল্পনামন্ত্রী মুহাম্মদ আব্দুল মান্নান এক সাক্ষাৎকারে দি প্রিন্টকে বলেন, ৩০ জুন পর্যন্ত প্রবৃদ্ধি কমে ৬-৭% পর্যন্ত হতে পারে।

[৪] পূর্ব নির্ধারিত লক্ষ্য ৮.২% এর চেয়ে এটি কম, ১ বছর আগে এই লক্ষ্য ছিল ৮.১৫%। তবে বিশ্বের হিসেবে এটাই সবচেয়ে দ্রুত প্রবৃদ্ধি। করোনাভাইরাসের কারণে, অনেক দেশই এখন মন্দায় পড়েছে।

[৫] অবশ্য পোশাক রপ্তানির জন্য যে দেশটিকে বৈশ্বিক চাহিদার উপর অনেক বেশি নির্ভর করতে হয় বলে এতে বাংলাদেশের আনন্দের কিছু নেই।

[৬] আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল অবশ্য এতটা আশাবাদী নয়, তাদের হিসেবে ২০২০ অর্থবছরে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ পণ্যে প্রবৃদ্ধি হতে যাচ্ছে ৩.৮ শতাংশ।

[৭] পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, পরিষ্কারভাবেই প্রবৃদ্ধি অনেক কম, আগে যতটা ধারণা করা হয়েছিল তার চাইতে অনেক কম। আমাদের এখন অগ্রাধিকার বুঝতে হবে, কোন খাতে বেশি বিনিয়োগ প্রয়োজন।

[৮] দেশের রপ্তানি আয়ের ৮০% এর বেশি আসে তৈরি পোশাক কারখানা থেকে, আর এই শিল্প এখন একের পর এক অর্ডার বাতিলের ঘটনায় বিপর্যস্ত।

[৯] বিজিএমইএর তথ্যমতে, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ক্রেতারা মার্চ মাস থেজে প্রায় ৩.২ বিলিয়ন ডলারের অর্ডার হয় বাতিল করেছে, নয় স্থগিত করেছে।

[১০] মহামারি ঠেকাতে দুই মাস ধরে চলা লকডাউনে অন্যান্য শিল্পখাতও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

[১১] করোনাভাইরাস আমাদের মারাত্মক ক্ষতি করেছে উল্লেখ করে আব্দুল মান্নান আরো বলেন, এই মুহুর্তে পুনরায় সব কাজ শুরু করা খুব জরুরি। এটা একটা তেতো ওষুধের মত।

[১২] জুনের ১১ তারিখে বাজেট প্রস্তাব হওয়ার কথা রয়েছে। এতে অর্থনীতির অন্যান্য খাতগুলোকে সহায়তা দেয়ার বিষয়টি গুরুত্ব পাবে বলে মনে করা হচ্ছে৷

[১৩] মান্নান বলেন, আগামী বাজেটে ব্যয় অনেক বেড়ে যাবে, কেননা স্বাস্থ্য, কৃষি, সড়ক ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ খাতে আরো বেশি অর্থ দরকার।

সূত্র: দি প্রিন্ট, দেশ রূপান্তর

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়