রায়হান রাজীব : [২] ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক বলেন, গণপরিবহনের ভাড়া বৃদ্ধিকে আমি সমর্থন করি না। যারা পার্লামেন্টের সদস্য তারা শতকরা নব্বই ভাগই ব্যবসায়ী। আর সরকার তো ব্যবসায়ীদের পক্ষে। কাজেই বাসের ভাড়া না বাড়িয়ে যেমন ছিল তেমন রাখাই উচিত ছিল। মানুষ যাতে চলাচল করতে পারে।
[৩] আইনজীবি ড. শাহদীন মালিক বলেন, এই সপ্তাহ শেষে যদি আবার দেখা যায় যে বাসগুলো আগের মতোই যাত্রী সংখ্যা নিয়ে চলছে তাহলে বর্ধিত ভাড়া বাতিল করতে হবে। আগের ভাড়া কার্যকর করতে হবে। নাহলে আমাদের দাবি তুলতে হবে যাতে বর্ধিত ভাড়া বাতিল করা হয়।
[৪] মানবাধিকার কর্মী এডভোকেট এলিনা খান বলেন, গণপরিবহণের ভাড়া বাড়িয়ে সাধারণ মানুষের উপর চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। একেতো মানুষ অর্থনৈতিকভাবে অনেক কষ্টের মধ্যে আছে। কোন কাজর্কম নেই, ব্যবসা বানিজ্য খারাপ তার মধ্যে গণপরিবহনের ভাড়া বৃদ্ধির বাড়তি চাপ। এটাকে সমর্থন করার প্রশ্নই আসে না।
আপনার মতামত লিখুন :