আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] দীর্ঘদিন টানাপোড়েনের পর একটি হুকুমদখল আইনের মাধ্যমে ২০১৬ সালে বাড়িটি কিনে নেয় অস্ট্রিয়া সরকার। নভেম্বরের মধ্যেই এখানে পুলিশ স্টেশন তৈরি হয়ে যাবে বলে জানান কর্মকর্তারা। বিবিসি, এনবিসি, ডয়েচে ভেলে
[৩] এই বাড়িটি নিও নাজিদের জন্য রীতিমতো একটি আকর্ষনীয় স্থানে পরিণত হয়েছে। তাই এর নকশা একেবারে বদলে ফেলার দায়িত্ব পেয়েছে একটি অস্ট্রিয়ান আর্কিটেকচার কোম্পানি।
[৪] এই ব্যাপারে দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কার্ল নেহেমার বলেন, ‘একজন স্বৈরাচারী গণহত্যাকারীরর জন্মস্থানে নতুন ইতিহাস উন্মোচিত হতে যাচ্ছে।’
[৫] ভবনটিতে পরিবর্তন আনার জন্য ১২টি কোম্পানি থেকে বেঁছে নেয়া হয়েছে মারটে মারটে কে। ২০২৩ সালের মধ্যে তারা পুরো কাজ শেষ করার আশা করছে। এতে ব্যয় হবে ৫০ লাখ ইউরো।
[৬] অবশ্য অনেক আগে থেকেই ভবনটিতে নাৎসি নেতার কোনও চিহ্ন রাখা হয়নি। শুধু বাইরে রাখা একটি প্রস্তরফলকে লেখা আছে, ‘আর কখনও ফ্যাসিজম নয়।’
[৭] এই ফ্যাসিবাদী নেতা এখানে অবশ্য খুব বেশি সময় কাটাননি। তিনি এই ভবনের একটি অ্যাপার্টমেন্টে ১৮৮৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন। এর কয়েক সপ্তাহ পরেই তার পরিবার ভবনটি ছেড়ে চলে যায়। সম্পাদনা : ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :