শিরোনাম

প্রকাশিত : ০২ জুন, ২০২০, ১২:৩৯ দুপুর
আপডেট : ০২ জুন, ২০২০, ১২:৩৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১]জাতীয় দলের ফুটবলাররা কম ম্যাচ খেললেও কোচ দেখছেন বেশি!

নিজস্ব প্রতিবেদক : [২] বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের কোচ জেমি ডে বেশ কিছুদিন ধরে বলে আসছিলেন, তার শিষ্যরা বিশ্রাম পাচ্ছে না। কিন্তু করোনাকাল সে সুযোগ করে দিয়েছে। এখন বিশ্রামে থেকেই হাঁপিয়ে ওঠার জোগাড় সবার। আর প্রিমিয়ার লিগ বাতিল হওয়াতে সেটা আরও দীর্ঘ হয়েছে।

[৩] দেশের জন্য লিগ বাতিল খারাপ হলেও জাতীয় দলের জন্য ভালো ফল আনবে বলে মনে করেন জেমি ডে। তার মতে, এতে ফুটবলাররা টানা খেলার ক্লান্তি কাটিয়ে সতেজ হয়ে ফিরতে পারবে।

[৪] কিন্তু মূল কথা হলো, আমাদের ফুটবলাররা খুব বেশি ম্যাচ খেলেননি। তিনি টানা ম্যাচ কোথায় পেলেন? চলতি বছরের ৫ মাসে ১২-১৩টি প্রতিযোগিতামূলক ঘরোয়া ম্যাচ খেলেছেন। অথচ কোচ এখনো বলেই যাচ্ছেন ফুটবলারদের বিশ্রাম প্রয়োজন।

[৫] করোনার ছুটিতে জেমি ডে ইংল্যান্ডে বসে বলছেন, অধিনায়ক জামাল গত দুই বছরে ক্লাব, জাতীয় দল ও অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে প্রতিযোগিতামূলক, অনুশীলন ম্যাচ মিলিয়ে নাকি ম্যাচ খেলেছেন ১৬০টির ওপরে। তার মানে বছরে ৮০টি ম্যাচ! হিসাবে বড়সড় গরমিল রয়েছে মনে হয়। খবর : প্রথম আলো।

[৬] হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশের ফুটবলাররা বছরে ৩০-৩৫টি ম্যাচই খেলে না। বছরে লিগ ম্যাচ ২৪টি। সব ম্যাচ সবাই খেলেনও না। ফেডারেশন কাপ ও স্বাধীনতা কাপ মিলিয়ে আরও ৮-৯টি ম্যাচ। বছরে জাতীয় দল খেলে গড়ে ১০-১২টি ম্যাচ। অনুশীলন ম্যাচ আরও ৮-১০টি। সব মিলিয়ে গড়ে একজন ফুটবলার প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচ খেলেন ৪০-৪৫টি।

[৭] এখন কোচের কথার সাথে ম্যাচের কোনো মিল হচ্ছে না। তিনি এতগুলো ম্যাচ কোথায় পেলেন সেটাও খোলাসা করে বলেননি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়