বিশ্বজিৎ দত্ত : [২] তিনি বলেন, করোনায় বিমান বন্ধ থাকায় কিছু ব্যক্তি বিমান চাটার্ড করে বিদেশে যাচ্ছেন। সেখানে যে মূল্য পরিশোধ করতে হচ্ছে তা বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নিয়েই করা হচ্ছে।
[৩] করোনাকালে কত অর্থ বিমান চার্টাড বাবদ পরিশোধ করা হয়েছে এমন কোন হিসাব আছে কিনা জানতে চাইলে বলেন অবশ্যই আছে। তবে এটি বলা যাবে আগামী মাসে কারণ চলতি মাসের রিপোর্ট পরের মাসে আসে।
[৪] এনবিআরের সদস্য আলমগীর হোসেন বলেন, বৈধ আয়ে বিমান চার্টার্ড করলে কোন সমস্যা নাই। বছর শেষে আয়ের হিসাব দিয়ে কর দিলেই হলো। ব্যক্তিগত খরচে না কোম্পানির খরচে বিমান চার্টার্ড করা হয়েছে তা রিটার্নে উল্লেখ থাকবে। অসংগতি পেলে আইনে যা আছে তাই হবে।
[৫] সম্প্রতি দেশের বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ী চার্টার্ড বিমানে দেশের বাইরে গিয়েছেন। এমনকি অপরাধ করেও শিকদার গ্রুপের দুই ভাই ব্যক্তিগত বিমানে দেশের বাইরে চলে গেছেন। এ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে নানা ধরনের আরোচনা চলছে।