দেবদুলাল মুন্না: [২] বারখা দত্ত আরো বলেন, জনস্বাস্থ্য ও অর্থনীতি দুটি দিক নিয়ে ভাবুন, নইলে বিপদ।
[৩] পঞ্চমদফায় লকডাউন শুরু হচ্ছে আজ। যদিও এ লকডাউনের নাম আনলক-১। কনটেইনমেন্ট এলাকা ছাড়া চলবে ৩০ জুন পর্যন্ত। তার ৬৫ তম ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ‘সাধারণ মানুষের যুদ্ধ’ বলে অভিহিত করেছেন। এ প্রসঙ্গে সাংবাদিক ও লেখক বারখা দত্ত কাউন্টার পাঞ্চ অনলাইনে এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা গতকাল রোববার বলেন।
[৪] তিনি বলেন, সব অনানুষ্ঠানিক খাতের শ্রমিক, পরিযায়ী শ্রমিক, রাস্তার ফেরিওয়ালা, দিনমজুর, হকার, চুক্তিভিত্তিক শ্রমিক যাঁরা মোট শ্রমশক্তির বেশির ভাগ অংশই জুড়ে রয়েছেন, তাঁদের সবাই এ অর্থনৈতিক সুনামিতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। মহারাষ্ট্রে গণছাঁটাইয়ের কারণে শ্রমিকেরা নিজ বাড়িতে ফিরতে বাধ্য হচ্ছেন, এমনকি মালিকপক্ষ কিছু শ্রমিকের প্রাপ্য মজুরিও পরিশোধ করেনি। এসব করবেন না। যা করবেন সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত নিয়ে করুন।
[৫]বারখা দত্ত মনে করেন, উত্তর ভারতের লাখ লাখ খেটে খাওয়া পরিবার যে গমের ফলনের ওপর নির্ভরশীল, গম কাটার সময় ঘনিয়ে এলেও এটি তাঁদের বিদ্যমান সংকট কাটাতে খুব স্বস্তির কিছু বয়ে আনবে না। এ সবকিছুই বড়সড় বিপদের আগে ক্ষুদ্র কিছু নমুনামাত্র।
[৬] সামাজিক নিরাপত্তাবেষ্টনীর কর্মসূচির কার্যকর করুন। কর্মসূচিগুলোর মধ্যে পেনশন, পাবলিক ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম (পিডিএস), মিড ডে মিলস এবং মহাত্মা গান্ধী ন্যাশনাল রুরাল এমপ্লয়মেন্ট গ্যারান্টি অ্যাক্ট (এমজিএনআরইজিএ) উল্লেখযোগ্য।
আপনার মতামত লিখুন :