আক্তারুজ্জামান : [২] ভারত যেনো ধীরে ধীরে কোনঠাসা হয়ে পড়ছে। কূটনৈতিক ঝামেলার পাশাপাশি প্রাকৃতিকভাবেও বেশ চাপে পড়েছে দেশটি। মহামারী করোনার ছোবল ক্রমশই ভয়াবহ হচ্ছে। পাঁচটি রাজ্যের ফসলী জমিতে হানা দিয়েছে পঙ্গপাল। কয়েকদিন আগে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য এলোমেলো করে দিয়ে গেছে ঘূর্ণিঝড় আম্ফান। এবার নতুন সর্তকর্তা পেলো তিন রাজ্য মুম্বাই, কর্ণাটক ও গুজরাট। খবর : মুম্বাই লাইভ, ওয়াইন্ডি.কম ও ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
[৩] বঙ্গোপসাগরের পর এবার ফুলেফেঁপে উঠছে আরব সাগর। যার আঘাত পড়তে পারে ওই তিন রাজ্যে। ঋতু পরিবর্তনের জেরে প্রতিবছরই এ সময় বৃষ্টি হয়। কিন্তু এ বছরের বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। ফলে বন্যারও আশঙ্কা করছেন তারা।
[৪] পহেলা জুন থেকে তীব্র বৃষ্টিপাত শুরু হবে। এটা ৪ থেকে ৫ দিন চলবে। বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ৬০-৬৩ মিমি পর্যন্ত হতে পারে। যার ফলে মুম্বাইতে বন্যার সর্তর্কতাও জারি করেছে দেশটির রাজ্য প্রশাসন।
[৫] ৪ জুন ভোরের দিকে মুম্বাই ও গুজরাটের উপকূলবর্তী এলাকাগুলোতে প্রায় শত কিমি বেগে আছড়ে পড়বে ঘূর্ণিঝড় নিসর্গ। পরদিন এর গতিবেগ আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন আবহাওয়াদিরা। পরে এটা কর্নাটকের দিকে এগিয়ে যাবে। ৬ জুন এর গতিবেগ কমার সম্ভবনা আছে।