শিরোনাম
◈ রিটার্ন না দেওয়া টিআইএনধারীদের বিরুদ্ধে অভিযান জোরদারের নির্দেশ ◈ সকালে উঠেই এক লিটার পানি পান: কতটা উপকারী? বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন? ◈ তারেক-জুবাইদার দুর্নীতির মামলায় ‘ত্রুটিপূর্ণ বিচার’, পূর্ণাঙ্গ রায়ে খালাস হাইকোর্টে ◈ বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে মামলা করা সেই তরুণীকে নিয়ে যা বললেন আহমাদুল্লাহ (ভিডিও) ◈ জুলাই স্মরণে ‘তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার’ স্লোগানে ফের প্রকম্পিত ঢাবি (ভিডিও) ◈ পর্যাপ্ত অর্থ ও হোটেল বুকিং না থাকায় কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে ৯৬ বাংলাদেশি আটক ◈ বাড়ির নিচতলায় গ্যারেজে বসে চোখের পানি ফেলছেন, ছেলের বিরুদ্ধে মাকে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ার অভিযোগ ◈ ইংল‌্যা‌ন্ডের লর্ডসে ডুবলো ভার‌তের রণতরী, সিরিজে এ‌গি‌য়ে গে‌লো ইং‌রেজরা ◈ কানাডার টরন্টো শহরে ইসকনের রথযাত্রায় ডিম নিক্ষেপ, ঘটনায় ভারতের গভীর উদ্বেগ (ভিডিও) ◈ একটি দল লম্বা লম্বা কথা বলা ছাড়া সুকৌশলে চাঁদা ও হাদিয়া নেওয়া ছাড়া কোনো কাজ করে না: মির্জা আব্বাস

প্রকাশিত : ২৯ মে, ২০২০, ০৮:১৮ সকাল
আপডেট : ২৯ মে, ২০২০, ০৮:১৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১]যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গ নিগ্রহ, প্রতিবাদে সামিল কারিনাও

মুসফিরাহ হাবীব: [২] সময় বদলালেও কিছু জিনিস কখনোই বদলায় না। বদলে যাওয়ার বার্তা চারপাশে ছড়াতে থাকলেও যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গ নিগ্রহ থামেনি। আর তা যদি খোদ প্রশাসনের হাতে হয়, তাতে বাড়ে জনরোষ। তেমনই একটি ঘটনার প্রতিবাদে এবার বিশ্বের অন্যান্য তারকাদের সঙ্গে সামিল হয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী কারিনা কাপূর খানও।

[৩] কয়েক দিন ধরেই একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। যুক্তরাষ্ট্রের মিনিয়াপোলিসে এক কৃষ্ণাঙ্গের উপর চড়াও হয়েছে পুলিশ। এক পুলিশ হাঁটু গেড়ে বসে তার ঘাড়ে চাপ দিয়ে রয়েছেন। ওই কৃষ্ণাঙ্গ কোনও মতে বলছেন, ‘‘আমি শ্বাস নিতে পারছি না।’’ তারপরও তাকে ছাড়া হয়নি। পরে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। জানা যায়, ওই কৃষ্ণাঙ্গের নাম জর্জ ফ্লয়েড। ঘটনার সময় রাস্তার এক ব্যক্তি ভিডিও তুলে তা ছড়িয়ে দেন সোশ্যাল মিডিয়ায়।

[৪] ফ্লয়েডের এই মৃত্যু এবং পুলিশের নৃশংসতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। হ্যাশট্যাগ জাস্টিস ফর জর্জ ফ্লয়েড লিখে অনলাইনেও চলছে প্রতিবাদ। জাস্টিন বিবার, কিম কার্দাশিয়ান, ডেমি লোভাটোর মতো তারকাদের সঙ্গে আওয়াজ তুলেছেন করিনাও। ইনস্টাগ্রামে নায়িকার পোস্ট করা একটি ছবি থেকেও স্পষ্ট যে, ১৯৬৮ বা ২০১৫ সালের পরও আমেরিকায় ‘কালো’ মানুষ নিগ্রহ বন্ধ হয়নি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়