সুজিৎ নন্দী: [২] গণপরিবহন ও দূরপাল্লার বাসে চলাচলের ব্যাপারে ড্রাইভার, হেলপার, লাইনম্যান, কলারবয়সহ পরিবহন সংশ্লিষ্টদের পাশাপাশি যাত্রীদেরও মেনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। এই মুহুর্ত পর্যন্ত যাত্রীদের চলার পূর্ণাঙ্গ স্বাস্থ্য বিধি আমরা পায়নি। প্রতি ট্রিপের পরে গাড়ি পরিষ্কার করা হবে।
[৩] রাজধানীর ভেতরে যে বাসগুলো চলবে সে বাসে যাত্রী ওঠা ও নামার ক্ষেত্রে স্টপেজে ট্রাফিকের সাহায্য চাওয়া হবে। কালকের মধ্যেই আমরা স্বাস্থ্যবিধি জানিয়ে দিতে পারবো। বাস মালিক সমিতির সূত্র এথ্য জানা যায়।
[৪] বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন নেতা ও শ্রমিক নেতা জানান, টিকেট কেনার ক্ষেত্রে লাইনে নূন্যতম সাড়ে ৩ ফুট দূরে দাড়িয়ে কিনতে হবে। এসি বা নন এসি বাসের ক্ষেত্রে গাড়িতে ওঠার সময় অবশ্যই শরীরের তাপমাত্রা দেখা ৩২ সিটের গড়িতে ২০জন যাত্রী, প্রত্যেকে মাস্ক বাধ্যতা মূলক এবং হ্যান্ড গ্লাবস থাকতে হবে।
[৫] বাসের মধ্যে হ্যাঁচি বা ঘন ঘন কাঁশি দিলে অবশ্যই প্রতিবার টিস্যু ব্যবহার করতে হবে। ক্ষেত্র বিশেষে বাস কর্তৃপক্ষ টিস্যু সরবরাহ করবে। একবার ব্যবহারের পরে প্রতিটি বাসে ময়লা ফেলার বাস্কেট থাকবে। যাত্রীরা সেখানে ফেলবেন। আর অসুস্থ যাত্রীরা বাসের ওঠার আগে বললে সুপারভাইজার ও হেলপাররা সজাগ থাকতে পারবে।
{৬] বাস চলা শুরু আগেই সুপারভাইজার, হেলপাররা যাত্রীদের উদ্দেশ্যে ঘোষনা দেবেন, যাত্রীরা অস্বাস্থ্য কোন আচরন করবেন না যাতে অন্য যাত্রী বিব্রত বোধ করেন। কোন প্রকার অসুস্থতা বোধ করলে দ্রুত জানান।
আপনার মতামত লিখুন :