শাহীন খন্দকার :[২] রাত পহালেই ঈদ। তাই শেষ সময়ে ভিড় বেড়েছে কাঁচাবাজারে। করোনা সংক্রমণের কারণে এবার বন্ধ ছিল শপিংমল। আর এ কারণেই কাঁচাবাজারে ক্রেতাদের ভিড়। তবে মাংসের দোকানে ভিড় ছিলো সব থেকে বেশি। রোবিবার (২৪ মে) রাজধানীর কৃষি বাজার ঘুরে এসব দেখা গেছে জানা গেছে বাজার মুল্য। বাজারে সবজির দাম তেমন না বাড়লেও শশা আর টমেটোর দাম কিছুটা বেড়েছে। মসলার দামও কিছুটা বেড়েছে। আর লাইনে দাঁড়িয়ে কিনতে দেখা গেছে গরুর মাংস।
[৩] কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায়, গত সপ্তাহে যে টমেটো কেজি ২০ থেকে ২৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে সেই টমেটো এখন ৫০ টাকা কেজি। বাকি সব সবজির দাম প্রায় একই রকম আছে। করল্লা ৪০ টাকা, কচুর লতি ৪০ টাকা, পটল ৩০ টাকা, কাঁকরোল ৪০ টাকা, ধুন্দল ৪০ টাকা, চালকুমড়ো ৩০ থেকে ৪০ টাকা, কাঁচামরিচ ৫০ টাকা, শশা ৫০ টাকা কেজি, ফুলকপি প্রতি পিস ৪০ থেকে ৫০ টাকা বিক্রি হচ্ছে।
[৪] এছাড়া লাউ মাঝারি সাইজের প্রতি পিস ৪০ টাকা। লেবুর ডজন ৩০ থেকে ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে বাজারে নতুন আসা কচুরমুখী বিক্রি হচ্ছে ৮০টাকা কেজি দরে। মুদি দোকানদার শহীদ বলেন, ‘নিত্যপণ্যের জিনিসের দাম আগের মতই আছে। কোনো কিছুরই দাম বাড়েনি।
[৫] মাছ বিক্রেতা জামাল জানান, বড় সাইজ ইলিশ মাছ কেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০০ থেকে ১১০০ টাকা। ছোট সাইজ বিক্রি হচ্ছে ৭০০ থেকে ৯০০ টাকা কেজি দরে। তেলাপিয়া ১৬০ টাকা কেজি। চিংড়ি আকার অনুসারে ৫০০ থেকে ৯০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। রুই-কাতলা ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজি।
[৬] পাপদা ৪০০ টাকা, কৈ ২৫০ টাকা। তবে ঈদকে সামনে রেখে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজি প্রতি ৩০টাকা বেড়েছে। গরুর মাংস ৬০০ টাকা কেজি ও ব্রয়লার মুরগি ১৫০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গরুর মাংস ৫২০ থেকে ৫৫০ টাকা ,খাসির মাংস ৬৫০ থেকে ৭শত টাকা বিক্রি হচ্ছে ।