শিরোনাম
◈ ঢাকায় পা রাখলেন তারেক রহমান (সরাসরি) ◈ ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ড: ফায়ার কার্তুজ-বুলেট ব্যালিস্টিক পরীক্ষার নির্দেশ ◈ গাড়ি নেই বিমানবন্দর সড়কে, হেঁটে গন্তব্যে যাচ্ছেন মানুষজন ◈ সিলেট থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে উড্ডয়ন করেছে তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান ◈ ভোটের আগেই বিজয়ী আওয়ামী লীগ, যেভাবে হয়েছিল ৫ জানুয়ারির নির্বাচন ◈ দীর্ঘ ৬ হাজার ৩১৪ দিন পর স্বপরিবারে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশে ফিরলেন তারেক রহমান ◈ তারেক রহমানের সংবর্ধনায় আসার পথে দুর্ঘটনায় আহত ৩২ ◈ বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অবিস্মরণীয় ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে আজ: সালাহউদ্দিন আহমদ (ভিডিও) ◈ সিলেট পৌঁছেছেন তারেক রহমান ◈ আজ রাজধানীতে চলাচলে মানতে হবে যেসব নির্দেশনা

প্রকাশিত : ২৩ মে, ২০২০, ১০:৫১ দুপুর
আপডেট : ২৩ মে, ২০২০, ১০:৫১ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] দেড় মাসের বেশি সময় হাসপাতালের কেবিনে জি কে শামীম

সুজিৎ নন্দী: [৩] অস্ত্র ও মাদক মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া আলোচিত ঠিকাদার এস এম গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমের দিন কাটছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালের প্রিজন কেবিনে। গুরুতর রোগী না হলেও প্রায় ৫০দিন ধরে আরামে দিন কাটছে অভিযুক্ত এ আসামির।

[৪] তবে চিকিৎসকরা বলছেন, তার ডায়াবেটিস আছে। তিনি ডায়াবেটিসের ওষুধ নিয়ে থাকেন। প্রেশারের ওষুধও খান তিনি। আরও কিছু বিদেশি ওষুধ তিনি নিয়ে থাকেন আর সেক্ষেত্রে দেখা যায় সেগুলো বেশিরভাগই সিঙ্গাপুরের ওষুধ। এক্ষেত্রে কিছু ক্যালসিয়ামের ওষুধও খেয়ে থাকেন। তিনি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে অর্থোপেডিক্স বিভাগের অধীনে।

[৫] গত ৫ এপ্রিল বিএসএমএমইউতে ভর্তি হন ৫৫ বছর বয়সী শামীম। হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ও ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. হাসান ইমামের স্বাক্ষরিত রোগীর ব্যবস্থাপনাপত্রে জি কে শামীমকে ভর্তি করা হয়। ব্যবস্থাপনাপত্রে কোনো রোগের নাম উল্লেখ করা না থাকলেও জি কে শামীমকে অর্থোপেডিক্স বিভাগের অধীনে ভর্তি করা হয়।

[৬] একজন অর্থোপেডিক্স চিকিৎসক আরও জানান, জি কে শামীমের পুরনো একটা ফ্যাকচার আছে হাতের ডান পাশের হিউমেরাসে। এই সমস্যা উনার আগেও ছিল। তবে এটার জন্য এখন হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার প্রয়োজন নেই। এর জন্য এই করোনা পরিস্থিতিতে হাসপাতালের প্রিজন কেবিনে ভর্তি থাকতে হবে এমন কিছু হয়নি তার। এখনই হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা করতে হবে এমন কোনো রোগ নেই তার।

[৭] অর্থোপেডিক্স বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. আবু জাফর চৌধুরী জানান, উনি ভর্তি হওয়ার পরেও করোনা সংক্রান্ত সমস্যা শুরু হয়ে যায়। বর্তমান অবস্থায় উনার ডায়াবেটিস আনকন্ট্রোলড অবস্থায় আছে। তার পরেও কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাতে হবে। এই সময়ে আসলে আমরা রুটিন কেইস তেমন করছি না। ঈদের পর আমরা শুরু করব। তখন প্রথম তারিখেই আমরা তাকে হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেব। ঈদের পরে রুটিন কেস শুরু হলে সবার আগেই তার বিষয়টা দেখা হবে।

[৮] আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে চালানো ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের সময় বিতর্কিত এই ঠিকাদার জি কে শামীম আলোচনায় আসেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়