মঈন উদ্দীন: [২] গুটিজাতের আম পুরোদমে বাজারে উঠতে শুরু করেছে, তবে নেই ক্রেতা। এ অবস্থায় ভালো জাতের আম নিয়ে দুশ্চিন্তায় মাথায় হাত এখন আম চাষি ও ব্যবসায়ীদের। তাদের আতঙ্ক আগামী ২০ মে’র পর থেকে বিভিন্ন ভালো জাতের আম পাকতে শুরু করবে। এ সময় খুচরা ও পাইকাররা না আসলে পানির দরে আম বিক্রি করতে হবে তাদের।
[৩] আম চাষিরা বলছেন, যারা প্রতিবারের ন্যায় বাগানে আম দেখেই আম কিনে নিতেন। কিন্তু এবার তাদেও দেখা মিলছে না। এতে করে মারাত্মক লোকসানের মুখে পড়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে এ অঞ্চলের আমচাষীদের।
[৪] রাাজশাহীর বৃহৎ আমের হাট বানেশ্বর বাজারেও নেয় অন্যান্যবারের মত হাক-ডাক, ব্যস্ততা। এ হাটে যা কিছু আম উঠছে তার ন্যায্যমূল্য পাননি বলে দাবি করছেন ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, এ অবস্থা চলতে থাকলে, বিক্রি করতে হবে অনেকটা পানির দাম।
[৫] চাষিরা বলছেন, আর কয়েকদিনের মধ্যে আম পাড়া শুরু হবে। কিন্তু পাইকার না থাকায় বাগান বিক্রি করতে না পেরে হয়তো চাষিদেরই বাজারে তুলতে হবে সেই আম। যদি একসঙ্গে বাগানচুক্তি আম বিক্রি করা যায়, তাহলে মোটা টাকা দিয়ে চাষিদের অনেক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারেন। কিন্তু এবার বাগানচুক্তি আম বিক্রি প্রায় বন্ধ হয়ে আছে। সম্পাদনা : জেরিন আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :