শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ১৭ মে, ২০২০, ০৯:৫২ সকাল
আপডেট : ১৭ মে, ২০২০, ০৯:৫২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ‘কভিড ফাইন্ডার’ অ্যাপ বানালেন জাবি শিক্ষক-শিক্ষার্থী

ডেস্ক রিপোর্ট : [২] বিশেষ ধরনের অ্যাপটি বানিয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজির সহযোগী অধ্যাপক ওয়াহিদুজ্জামান ও ওই ইনস্টিটিউটের সাবেক শিক্ষার্থী রাজন হোসেন। এই অ্যাপ ব্যবহারকারী ২/৩ সপ্তাহের মধ্যে করোনা ভইরাসে আক্রান্ত কোনো ব্যক্তির সংস্পর্শে এসেছেন কি-না, তা জানাতে সক্ষম বলে দাবি করছেন তারা।

[৩] ওয়াহিদুজ্জামান বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজিতে পোস্ট ডক্টরাল রিসার্চ ফেলো। রাজন হোসেন মন্সটারল্যাব বাংলাদেশে সফটওয়্যার প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত।

[৪] ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, করোনা নিয়ন্ত্রণে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও কঠিন কাজ হচ্ছে রোগীর সংস্পর্শে যারা এসেছিলেন, তাদের শনাক্ত করে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেয়া। ‘কভিড ফাইন্ডার’ দিয়ে এই কাজটি খুব সহজেই করা যাবে। এই অ্যাপ ব্যবহারের মাধ্যমে সম্ভাব্য আক্রান্ত ব্যক্তিদের দ্রুত টেস্ট করানো যাবে, আক্রান্ত নন, এমন ব্যক্তিদের টেস্টের পরিমাণ কমে যাবে। লক্ষণ দেখার আগেই অ্যাপ ব্যবহারকারী নিজের সম্পর্কে সচেতন হওয়ার সুযোগ পাবেন। ফলে মৃতের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে কমবে।

 

[৫] বাংলাদেশে অ্যাপটি চালু করতে সরকারের সহযোগিতা চান ওয়াহিদুজ্জামান। তিনি বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, দেশে এ ধরনের অ্যাপ ব্যবহার করে সুবিধা পাওয়া সম্ভব। আমরা অ্যাপটির কাজ শেষ করেছি। প্রয়োজন হলে আরও নতুন ফিচার যোগ করতে পারব। তবে অ্যাপটি চালু করার জন্য সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।

[৬] অ্যাপটি ইন্সটল করার পর নাম ও ফোন নম্বর দিয়ে লগ ইন করতে হবে। এই নাম ও ফোন নম্বরের জন্য অ্যাপ একটি বিশেষ কোড (Universally Unique Identifier-UUID) তৈরি করে। অ্যাপটি শুধু ওই বিশেষ কোড সংগ্রহ করবে এবং নাম, ফোন নম্বর ও কোডসংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সার্ভারে পাঠিয়ে দেবে। এই সার্ভারের নিয়ন্ত্রণ সরকারি কোনো কর্তৃপক্ষের হাতে থাকতে পারে। ব্লুটুথ টেকনোলজি ব্যবহার করে এই কাজ সম্পন্ন হবে। নির্দিষ্ট অ্যাপে এই ব্যবহারকারীর তথ্য ৩ সপ্তাহ পর্যন্ত থাকবে এবং পুরোনো তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে যাবে। কালেরকন্ঠ,পূর্বপশ্চিমবিডি

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়