শিরোনাম
◈ ‘আমি একজন হতভাগী, পরিস্থিতির শিকার হয়ে বাচ্চা রেখে গেলাম, দয়া করে কেউ নিয়ে যাবেন’ ◈ গুলিবিদ্ধ এরশাদ উল্লাহর খোঁজ নিলেন বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, দ্রুত সুস্থতা কামনা ◈ ভারতীয় সীমান্তে সক্রিয় চক্র, দেখতে আসল কিন্তু জাল টাকা! (ভিডিও) ◈ নিউ ইয়র্কের মেয়র মামদানি উগান্ডার ক্রিকেট লিগে খেলেছেন ◈ জামায়াত নেতার ‘নো হাংকি পাংকি’ বক্তব্যের কড়া সমালোচনা করলেন মাসুদ কামাল ◈ ‘চিকেনস নেক’ বা শিলিগুড়ি করিডর: বাংলাদেশ ঘিরে কৌশলগত চাপ বাড়াতে ভারতের নতুন পদক্ষেপ ◈ ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার ক্লাব নিয়ে ঢাকায় হবে সুপার কাপ ফুটবল  ◈ ‌ক্রিশ্চিয়া‌নো রোনালদোর কাছে সৌদি আর‌বের চেয়ে স্পেনে গোল করা সহজ ◈ কয়েকশ কারখানা বন্ধ ও লাখো শ্রমিক বেকার, বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্পের পরিস্থিতি কতটা উদ্বেগের ◈ বাংলাদেশি কোম্পানির বিদেশে বিনিয়োগ ১৮ দেশে, স্থিতি ৩৫ কোটি ডলার

প্রকাশিত : ১৪ মে, ২০২০, ০৪:৩০ সকাল
আপডেট : ১৪ মে, ২০২০, ০৪:৩০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] অর্ডার বাতিল করছে অস্ট্রেলিয়ার পোশাক ব্র্যান্ডগুলো

মাহমুদুল আলম : [২] বাংলাদেশের গার্মেন্টসগুলোতে দেয়া অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন পোশাক ব্র্যান্ড  তাদের অর্ডার বাতিল করছে। তাছাড়া কিছু পোশাক ব্র্যান্ড আগের বিল পরিশোধ করতেও অনিহা দেখাচ্ছে। এতে চাপের মুখে পড়েছে দেশের গার্মেন্টস কোম্পানিগুলো। মঙ্গলবার (১২ মে) অস্ট্রেলিয়ার এবিসি নিউজ এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানায়।
[৩] প্রতিবেদনে বলা হয়, অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম প্রধান রিটেইল কোম্পানি মোজাইক ব্র্যান্ড তাদের আগের অর্ডারের টাকা আটকে রেখেছে, এমনকি নতুন অর্ডারগুলোও বাতিল করছে।
[৪] মোজাইক ব্র্যান্ডের অধীনে রিভার্স, কেটিস, রকম্যানস, অটোগ্রাফ, মিলার্স, ডব্লিউ লেইন, ননি বি এবং বেমির লেভেলগুলোর কাজ করে থাকে বাংলাদেশের গার্মেন্টস কারখানাগুলো।
[৫] প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, কোম্পানিটি তার সাপ্লাইয়ারদের জানিয়ে দিয়েছে যে, বিল পরিশোধ করতে তাদের অন্তত আট মাস দেরি হতে পারে। তবে এরইমধ্যে ব্র্যান্ডটির অর্ডারকৃত পণ্য প্রস্তুত করে ফেলেছে অনেক কোম্পানি।
[৬] অস্ট্রেলিয়ার কেমার্ট তাদের পণ্য সরবরাহের বিপরীতে ৩০ শতাংশ মূল্য ছাড়ের প্রস্তাব দিয়েছে। কিন্তু সম্ভব না বলে গার্মেন্টস কোম্পানিগুলোর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। অন্যদিকে কটন ব্র্যান্ডও জানিয়ে দিয়েছে তারা ১৮ মিলিয়নের পণ্যের অর্ডার বাতিল করতে যাচ্ছে।
[৭] এবিষয়ে বিজিএমইএ'র সভাপতি রুবানা হক জানিয়েছেন, কিছু অস্ট্রেলিয়ার রিটেইলারের এমন আচরণে তিনি বিস্মিত। ছয় মাসের চেয়ে বেশি সময় টাকা আটকে রাখা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এ ক্ষেত্রে কিছু টাকা অবশ্যই তাদের পরিশোধ করতে হবে।
এদিকে করোনা প্রাদুর্ভাবের সময় শ্রমিকদের মজুরি প্রদানের প্রতি নিজেদের প্রতিশ্রুতি রক্ষার জন্য ব্র্যান্ডগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে অক্সফাম অস্ট্রেলিয়া।আরটিভি
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়