সিরাজুল ইসলাম: [২] বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ। এগুলোর নামে ‘এমপিও বেতন কোড’ বরাদ্দ দিতে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরকে (মাউশি) নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
[৪] অনেকে ফেসবুকে উচ্ছ¡াস প্রকাশ এবং সরকারকে ধন্যবাদ জানান। এমপিওভুক্ত হওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নি¤œ-মাধ্যমিক ৪৩০টি, উচ্চ মাধ্যমিক (কলেজ) ৯২টি, মাধ্যমিক ৯৯১টি, স্নাতক (পাস) ৫২টি এবং উচ্চ মাধ্যমিক (স্কুল অ্যান্ড কলেজ) ৬৮টি। এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারীরা ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকেই বেতন-ভাতা প্রাপ্য হবেন।
[৫] আদেশে বলা হয়েছে, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০১৮ অনুযায়ী শিক্ষক-কর্মচারীরা বেতন-ভাতাদি প্রাপ্য হবেন। তবে শিক্ষক-কর্মচারীদের যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা নিয়োগকালীন সময়ের বিধিবিধান, পরিপত্র, জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী প্রযোজ্য হবে।
[৬] নীতিমালা অনুযায়ী যোগ্যতা বজায় রাখতে ব্যর্থ হলে সেই প্রতিষ্ঠানের এমপিও স্থগিত করা হবে। নিয়মানুযায়ী এখন প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষক-কর্মচারীদের অনলাইনে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে আবেদন করতে হবে। যাচাই-বাছাই করে তাদের এমপিও কার্যকর করবে।
[৭] প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বছরের ২৩ অক্টোবর গণভবনে সারাদেশের দুই হাজার ৭৩০টি প্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্তির তালিকা প্রকাশ করেন।
আপনার মতামত লিখুন :