নাগরপুর(টঙ্গাইল)প্রতিনিধি: [২] আক্রান্ত যুবক উপজেলার সহবতপুর ইউনিয়নের নন্দপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।
[৩] শুক্রবার রাতে শনাক্ত হওয়া করোনা আক্রান্ত যুবককে তার বাড়িতে আলাদা করে এক ঘরে রেখে আশ-পাশের ৩০ বাড়ি লকডাইন করেছে উপজেলা প্রশাসন।
[৪] শনিবার সকালে তাকে চিকিৎসার জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের আইসোলেশন সেন্টারে পাঠানো হয়।
[৫] উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. রোকনুজ্জামান খান বলেন, ১৫ ই এপ্রিল ভূঞাপুরে শনাক্ত হওয়া রোগীর সাথে একত্রে চাকুরী করার কারণে করোনা ভীতি জাগে। এরপর সে স্থানীয় বাবুর মাধ্যমে আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে আমরা তার সহ ৩জনের নমুনা সংগ্রহ করে বৃহস্পতিবার পরীক্ষার জন্য আইইডিসিআর এ প্রেরণ করি। এর মধ্যে যুবকের রিপোর্ট পজিটিভ আসে।
[৬] জানা যায়, ভূঞাপুর উপজেলায় করোনা আক্রান্ত ব্যক্তি ও নাগরপুর উপজেলায় নতুন আক্রান্ত ব্যক্তি একত্রে ঢাকায় থাকতেন এবং তারা দুইজন এরিস্টোফার্মা ওষুধ কোম্পানির ফ্যাক্টরীতে চাকুরী করত। গত ১০ ই এপ্রিল সে ঢাকা থেকে নাগরপুর উপজেলায় তার বাড়িতে আসে। পরপর তিনজন নাগরপুর উপজেলায় করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় সমগ্র উপজেলা জুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে। সম্পাদনা: ইস্রাফিল হাওলাদার