তিমির চক্রবর্ত্তী: [২] এরা হলেন মেডিসিন বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক মুহাম্মাদ ফজলুল হক এবং জুনিয়র কনসালট্যান্ট (স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা) শারমিন হোসেন।
[৩] গত সোমবার ফেসবুক লাইভে শারমিন হোসেন বলেন, তত্ত্বাবধায়ক স্যার কিছুই না জানিয়ে আমার বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে নাম পাঠিয়ে বলেছেন, আমি নাকি কোভিড-১৯ রোগীদের চিকিৎসা দিতে ইচ্ছুক না। এমন কথা আমি মৌখিক বা লিখিতভাবে কখনো স্যারের বা অন্য কারও কাছে প্রকাশ করেনি।
[৪] তিনি বলেন, রাতের ডিউটি করে বাসায় ফিরি। একদিন পর জানতে পারি আমি বরখাস্ত। আমি আমার স্যারের কাছে গেলাম উনাকে জিজ্ঞেস করলাম আমি তো ৮ তারিখে সকালে গেলাম। আমি কি কখনো বলেছি আমি চিকিৎসা দিতে অনিচ্ছুক। উনি বললেন এটা ভুলে হয়েছে। আমাকে কোনো ফরওয়ার্ডিং দিলেন না। বললেন আমার একটা ফোনই যথেষ্ট।
[৫] এদিকে, গত রোববার রাতে এক বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের টক শোতে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন বরখাস্তকৃত অপর চিকিৎসক মুহাম্মদ ফজলুল হক। তার দাবি, তিনি নিয়মিত হাসপাতালে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
[৬] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা টেলিফোনে জানান, বরখাস্তকৃত চিকিৎসক শারমিন হোসেন সেখানে গিয়েছিলেন। তাকে লিখিতভাবে তার বক্তব্য দিতে বলা হয়েছে। তদন্তে নির্দোষ প্রমাণিত হলে তাদের কর্মস্থলে যোগদানের সুযোগ থাকছে। যমুনা টিভি। সম্পাদনা : মাজহারুল ইসলাম
আপনার মতামত লিখুন :