তিমির চক্রবর্ত্তী: [২] প্রতিদিন হাজার খানেক নমুনা পরীক্ষা হলেও নির্ধারিত ১৭ ল্যাবকে এখনও শতভাগ কাজে লাগাতে পারছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। অথচ এ মাসেই করোনা পরীক্ষায় যুক্ত হওয়ার কথা আরও ১১ টি ল্যাবরেটরি।
[৩] করোনা ভাইরাস কতটা ছড়িয়েছে, সংক্রমনের শিকড় কতটা গভীরে, তা খুঁজতে প্রয়োজন অন্তত একলাখ টেস্ট। কিন্তু গত প্রায় দেড়মাসে টেস্ট হয়েছে মাত্র ৯ হাজারেরও কম।
[৪] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনা কন্ট্রোল রুমের সহকারি পরিচালক ডা. আয়শা আক্তার বলেন, আমরা ইতোমধ্যেই ঢাকার বাহিরে অনেকগুলো ল্যাব খুলেছি। আর ঢাকার মধ্যেই আমরা অনেকগুলো ল্যাবে পরীক্ষা করছি।
[৫] ডা. আয়শা বলেন, সবারতো চেস্ট করানোর দরকার নেই। আপাতত যাদের মধ্যে উপসর্গ দেখা যাচ্ছে তাদের টেস্ট করানো হচ্ছে।
[৬] বিএসএমএমইউর ভাইরোলজি বিভাগরে প্রধান ডা. সাইফ উল্লাহ মুন্সী বলেন, সবাই আসলে টেস্ট করার জন্য পারদর্শী না। আর পিপিই পরিধান করাও একটু কঠিন।
[৭] গত শুক্রবার বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিভার ক্লিনিকে কোন টেস্টই করনো হয়নি। আইসিডিডিআরবি, রাজশাহী ও বরিশাল মেডিকেল নমুনা সংগ্রহ করলেও পরীক্ষা করায়নি। যমুনা টিভি। সম্পাদনা : মাজহারুল ইসলাম