সালেহ্ বিপ্লব : [২] এমএলএ দাদারাও কেচে এই জমায়েতের দায়ভার নিতে অস্বীকার করে বলেছেন, তিনি কাউকেই আমন্ত্রণ জানাননি। তবে জেলা প্রশাসন সে কথা কানে তুলতে নারাজ। বিভিন্ন ধারায় আইন ভঙ্গের অভিযোগ এনে দাদারাওর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে পুলিশ। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, ইন্ডিয়া টুডে, এনডিটিভি
[৩] এমএলএ দাদারাও এ ব্যাপারে বলেন, আমি শুধুমাত্র ২১ জন শ্রমিককে আমার বাড়িতে ডেকেছিলাম। এরা সবাই করোনার কারণে বিপদাপন্ন। তাদের সহায়তা দিতেই জন্মদিনে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। এরপর বেলা ১১টার দিকে আমি আমার গুরু বিক্রম বাবার সঙ্গে দেখা করতে যাই।
[৪] তিনি আরো বলেন, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে আমাকে বিপদে ফেলতে চেয়েছে। তারা প্রচার করে দেয়, আমার বাড়ি থেকে ত্রাণ বিতরণ করা হচ্ছে। এই রটনা শুনেই মানুষজন বাড়ির সামনে এসে ভিড় জমায়। খবর পেয়ে আমি দ্রুত বাড়ি ফিরে এসে পুলিশের সহায়তায় লোকজনকে সরিয়ে দেই।
[৫] তবে ভিন্ন কথা বলেছেন ওয়ারদার পুলিশ সুপার বাসবরাজ তেলি। তিনি জানান, জমায়েতের সময় এমএলএ দাদারাও বাড়িতেই ছিলেন।