বিশ্বজিৎ দত্ত: [২] করোনায় অর্থনীতির মন্দা পরিস্থিতি থেকে উত্তোরণে বড় খাত হলো বৈচিত্রপূর্ণ কৃষি। পণ্যের বণ্টন ব্যবস্থা যথাযথ করতে পারলে অর্থনীতিতে বড় সমস্যা হবে না। ভোক্তার কাছে পণ্য পাঠাতে হবে। না হলে ফসল উৎপাদন হলেও কৃষক দাম পাবে না। কৃষকও মরে যাবে। স্বাস্থ্য বিধি মেনে কৃষকদের কৃষিপণ্য বাজারজাত করতে হবে। তা পরিবহন করে ভোক্তার কাছে পৌঁছাতে হবে। যেকোন মূল্যে সরকারের উচিৎ হবে উৎপাদন চালু রাখা।
[৩]কৃষির বিপুল পরিমাণ মৌসুমী শ্রমিক রয়েছেন। সামনে বরো ফসল কাটার সময়। তারা যেতে পারবেন না। এই সুযোগে কৃষিতে যান্ত্রিকরণ চালু হতে পারে। হার্ভেস্টার মেশিনের সাহায্যে আধা ঘন্টায় ফসল কাটা যাবে। আর শ্রমিদের অন্য কর্মসংস্থান না হওয়া পর্যন্ত সামাজিক কর্মসূচির আওতায় নিয়ে আসতে হবে।
[৪] ব্যাংকগুলোতে তারল্য সংকট রয়েছে অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের এ বক্তব্যে বলেন,এটি সমস্যার সৃষ্টি করবে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংক রেপোরেট কমিয়ে ও ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে বন্ড ক্রয় করে তারল্য সংকট মেটাতে পারবে।
[৫] বিদ্যুতের জন্য এখনি প্রয়োজন নেই এমন উন্নয়ন প্রকল্প পরে বাস্তবায়নের, অর্থনীতিবিদ ড. গোলাম মোয়াজ্জেমের বক্তব্যে তিনি বলেন, উন্নয়ন ব্যায় কমানো যাবেনা। তার চেয়ে সরকারের আপ্যায়ন ব্যায় কমানো প্রয়োজন।
[৬] জ্বালানি তেলের মূল্য কিছুটা কমিয়ে জনগনকে স্বস্থি দিতে হবে।
[৭]দেশে মন্দার আভাস রয়েছে,এটা কাটাতে জনগণের হাতে নানা প্রকল্পের মাধ্যমে অর্থ দিতে হবে।
[৮] জাতীসংঘের রিপোর্টে ভারত ও চীনের অর্থনীতির করোনা পরবর্তি সময়ে সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে। এটিহলে বাংলাদেশের জন্যও ভাল হবে।
[৯]করোনায় দেশের অর্থনীতির জন্য করনিয় ও সম্ভাবনা নিয়ে এসব কথা বলেন,পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ড. শামসুল আলম।