আরিফ হোসন: [২] এত চেষ্টার পরও অনেক উন্নত দেশে মানুষ প্রতিনিয়ত আক্রান্ত হচ্ছে করোনাভাইরাসে। মুখোশের অন্তরালে চলে গেছে আমাদের পৃথিবী, তবে থেমে নেই মানুষ। প্রথম আলো
[৩] করোনার জীবানু শরীরে প্রবেশ ঠেকাতে ও নিরাপদে থাকতে আমরা ব্যবহার করছি হ্যান্ড স্যানিটাইজার/ হ্যান্ড রাব/ হ্যান্ড স্যানিটাইজিং/ হ্যাক্সাসল জাতীয় লোশন ইতাদিতে। জীবাণু ধ্বংস করার ক্ষেত্রে আপনি হ্যান্ড স্যানিটাইজারকে যতটা কার্যকর মনে করছেন তা নাও হতে পারে। রাইজিং বিডি
[৪] এলকোহল যুক্ত, যা ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। এই এলকোহলই কিন্তু প্রচন্ড দাহ্য, অর্থাৎ আগুনের হালকা আঁচ থেকেই আগুন ধরে যায়। এমন স্থবিরবস্থায় এমন দূর্ঘটনার ভোগান্তি অনেক।
[৫] হ্যান্ড স্যানিটাইজারে এক ধরনের অ্যালকোহল থাকে যা ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতে সাহায্য করে। তবে একইসাথে এটি মানুষের মৃত্যুর কারণও হতে পারে।
[৬] যদি হ্যান্ড স্যানিটাইজারটি সুগন্ধিযুক্ত হয়, তবে এতে বিষাক্ত রাসায়নিক থাকার সম্ভাবনাও অনেক বেশি থাকে। হ্যান্ড স্যানিটাইজারে নানারকম রাসায়নিক মেশানো হয়। যেগুলোর মধ্যে কিছু বিষাক্ত রাসায়নিকও থাকে। হ্যান্ড স্যানিটাইজারের চাইতে সাবান ও পানি বেশি সুরক্ষা দেয়। শরীরের জন্যও এটি বেশি স্বাস্থ্যকর। তাই চেষ্টা করুন হ্যান্ড স্যানিটাইজার যতটা সম্ভব কম ব্যবহার করার।দৈনিক ফুলকি
আপনার মতামত লিখুন :