মাসুদ আলম : [২] সোমবার নাজমুল হাসান ওরফে উসমান গনিকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম বিভাগের একটি টিম। এ সময় তার হেফাজত থেকে একটি স্মার্ট ফোন উদ্ধার করা হয়।
[৩] সিটিটিসি সূত্রে জানা যায়, নাজমুল হাসান নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গী সংগঠন আনসার আল-ইসলাম এর একজন শীর্ষস্থানীয় নেতা। সে টেলিগ্রাম ও অন্যান্য অনলাইন চ্যাট গ্রুপ এবং ক্রিপ্টোকারেন্সীর মাধ্যমে কথিত জিহাদের উদ্দেশ্যে এবং সংগঠনের আদর্শ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে অন্যান্য সহযোগীদের দ্বারা অর্থ সংগ্রহ করত।
[৪] নাজমুল ২০১৮ সালে জঙ্গীবাদ বিরোধী চলচ্চিত্র নির্মাণ করায় চলচ্চিত্র নির্মাতা খিজির হায়াত খান’কে হত্যা প্রচেষ্টা ও পরিকল্পনায় সমন্বয় করে। সে কুয়েতে থাকাকালীন টেলিগ্রামে ”এসো কাফেলা বদ্ধ হই” গ্রুপের মাধ্যমে এই হত্যা প্রচেষ্টার পরিকল্পনা করে। এ ঘটনায় ২০১৮ সালে এই সংগঠনের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরবর্তীতে, নাজমুল দেশে ফিরে এসে পুনরায় সংগঠনের সদস্যদের দ্বারা নাশকতামূলক কর্মকান্ড সংঘটনের জন্য কাজ শুরু করে।