কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] বভিন্ন দেশে বাংলাদেশ দূতাবাস ও মিশনগুলোতে সমবেত কন্ঠে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের সঙ্গে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্যে দিয়ে জন্মশতবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন করা হয়।
[৩] বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের শহীদ সদস্য এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সব শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। তাদের আত্মার শান্তি ও মাগফেরাত কামনায় মোনাজাত করা হয়।
[৪] দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দেওয়া বাণী পাঠ করা হয়।
[৫] জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে দূতাবাস ও মিশনগুলোর বঙ্গবন্ধু মিলনায়তন বঙ্গবন্ধুর ছবি সংবলিত বিভিন্ন ব্যানার ও ফেস্টুন দ্বারা সজ্জিত করা হয়। প্রদর্শন করা হয় জাতির পিতার সংগ্রামী জীবন, আদর্শ ও দূরদর্শী নেতৃত্বের উপর নির্মিত একটি বিশেষ প্রামাণ্যচিত্র।