লাইজুল ইসলাম : [২] হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরের তিনটি স্ক্যানারের দু’টি নষ্ট, আরও দু’টি বিমানবন্দরের তিনটি নষ্ট। বেনাপোলেরটারও একই অবস্থা। তারপরও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, তাদের পক্ষ থেকে সর্ব্বোচ্চ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
[৩] আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মীরজাদী বেব্রিন ফ্লোরা বলেন, নষ্ট আর্চওয়ে থার্মাল থার্মোমিটারগুলো ঠিক করার চেষ্টা হয়েছে, কিন্তু সম্ভব হয়নি।
[৪] তিনি বলেন, খুব শিগগিরই আরও ১০টি আর্চওয়ে থার্মাল স্ক্যানার দেশে চলে আসবে।
[৫] মীরজাদী বলেন, দেশের প্রত্যেকটি সীমান্তে হ্যান্ড হেল্থ স্ক্যানার রয়েছে। বিমানবন্দরেও যথেষ্ট আছে। এগুলো দিয়েই কাজ চলবে। আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।
[৬] তিনি বলেন, প্রথম দিকে সীমান্তে থার্মোমিটার ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু হ্যান্ড হেল্থ থার্মালমিটার পাঠানোর পর এখন সবাই প্রযুক্তির সাহায্য নিচ্ছে।
[৭] তাছাড়া, যাদের সন্দেহ হচ্ছে তাদেরকেই আমরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছি। সম্পাদনা : ভিক্টর রোজারিও