মশিউর অর্ণব: [২] সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমধর্মী এই পত্রিকা প্রথমবার প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৮০ সালে। পত্রিকাটির প্রতিষ্ঠাকালীন সম্পাদক ছিলেন জ্যাক ডেবুইসন ও ক্রিশ্চিয়ান বেইলি। ডয়েচে ভেলে, উইকিপিডিয়া।
[৩] প্রতি ৪ বছর বিরতি দিয়ে কেবল অধিবর্ষের দিনই প্রকাশিত হয় ফ্রেঞ্চ ভাষার এই পত্রিকাটি। আজ প্রকাশিত হতে যাচ্ছে পত্রিকাটির একাদশতম সংস্করণ।
[৪] ২০০৪ সাল থেকে পত্রিকাটির একটি বিশেষ সংস্করণও চালু হয়েছে। অবাক করা তথ্যটি হলো, যেই অধিবর্ষের ২৯ ফেব্রুয়ারি রোববার পড়বে, কেবল সেই অধিবর্ষেই প্রকাশিত হবে বিশেষ সংস্করণটি। সেই হিসেবে, ২০৩২ সালে পত্রিকাটির পরবর্তী বিশেষ সংস্করণ প্রকাশ করা হবে।
[৫] লা বুজি দ্যু সেপর এর একজন সম্পাদক মেলচুইয়া রিও বলেন, যেহেতু আমাদের পত্রিকাটি চার বছরে একবার প্রকাশিত হয়, সেজন্য টপিক হিসেবে দৈনন্দিন বিষয়ের চেয়ে সামাজিক বিষয়াদিকেই আমরা বেশি প্রাধ্যান্য দেই।
[৬] একটি রেস্তোরায় দামী ওয়াইন হাতে সম্পাদকরা খবরের টপিক বাছাই করেন। গত চার বছরে গুরুত্বপূর্ণ কী কী ঘটনা ঘটেছে এবং এই বিষয়গুলো আগামী চার বছরে কী প্রভাব ফেলতে পারে, টপিক বাছাই করার সময় সেসব নিয়েই আলোচনা করেন সম্পাদকরা।
[৭] এবছর পত্রিকাটির দুই লাখ কপি ছাপা হচ্ছে। প্রতিটি কপির মূল্য নির্ধারিত হয়েছে সাড়ে চারশ টাকা।
[৮] ২০০৮ ও ২০১২ সালে পত্রিকা বিক্রির সম্পূর্ণ অর্থ দাতব্য সংস্থাগুলোকে দান করা হয়েছিল।
[৯] ২০১৬ সালে পত্রিকার দশম সংস্করণটি ফ্রান্সের বাইরে বেলজিয়াম, সুইজারল্যান্ড, লুক্সেমবার্গ এবং কানাডাতেও বিক্রি হয়েছিল।
আপনার মতামত লিখুন :