শিরোনাম
◈ পিআর পদ্ধতি কী, কেন প্রয়োজন ও কোন দেশে এই পদ্ধতি চালু আছে?" ◈ ইসরায়েলি হামলায় ৪৩৭ ফুটবলারসহ ৭৮৫ ফিলিস্তিনি ক্রীড়াবিদের মৃত্যু ◈ পশ্চিম তীরে দখলদার ইসরায়েলিদের সাথে তাদেরই সেনা জড়ালো সংঘর্ষে! (ভিডিও) ◈ আমদানি-রপ্তানিতে এনবিআরের নতুন নিয়ম: বাধ্যতামূলক অনলাইন সিএলপি দাখিল ◈ জুলাই স্মরণে শহীদ মিনারে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন (ভিডিও) ◈ জুলাই বিদ্রোহ: কোটা সংস্কার থেকে গণঅভ্যুত্থান ◈ ভারতের বাংলাদেশ সফর নিয়ে যা বললেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল ◈ ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন ◈ ১৮ জুলাই নতুন দিবস ঘোষণা ◈ ডিসি-এসপি কমিটি ও ইভিএম বাদ, ভোটকেন্দ্র স্থাপনে নতুন নীতিমালা জারি করলো ইসি

প্রকাশিত : ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০৩:২০ রাত
আপডেট : ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০৩:২০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

২০৬০ সালে বিশ্বের ৭০ ভাগ জনসংখ্যা হবে মুসলিম

মাজহারুল ইসলাম : বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের ওপর জুলুম-অত্যাচার হওয়া সত্ত্বেও প্রতিনিয়ত পবিত্র ধর্ম ইসলাম গ্রহণ করছে মানুষ। নরওয়ের ইউনিভার্সিটি অব অসলো’র কালচারাল স্টাডিজ অ্যান্ড অরিয়েন্টাল ল্যাঙ্গুয়েজ বিভাগের এক গবেষক তুরস্কের ওই সংবাদমাধ্যমকে জানান, প্রতি বছর অন্তত ৩ হাজার নরওয়েজিয়ান পবিত্র ধর্ম ইসলাম গ্রহণ করছেন। আনাদোলু এজেন্সি

যুক্তরাষ্ট্রের পিউ রিসার্স গবেষণা সংস্থার তথ্যানুযায়ি, বর্তমানে বিশ্বের মোট জনসংখ্যা ৭৩০ কোটি। এরমধ্যে খ্রিষ্টান ২৩০, মুসলিম ১৮০, হিন্দু ১১০, অন্যান্য ধর্মাবলম্বী ১০০ এবং ধর্মহীন মানুষ ১১০ কোটি। বিশ্বব্যাপী খ্রিষ্টান মায়েরা সবচেয়ে বেশি শিশু জন্ম দেন। কিন্তু আগামী ১৫ থেকে ১৬ বছরে এ চিত্র বদলে যাবে। ওই জরিপে উল্লেখ করা হয়, ২০১০ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত জন্ম নেয় ২২ কোটি ৩০ লাখ খ্রিষ্টান শিশু এবং একই সময়ে জন্ম নেয় ২১ কোটি ৩০ লাখ মুসলিম শিশু।

ওই গবেষণা সংস্থাটি জানায়, ২০৩০-২০৩৫ সাল নাগাদ এ চিত্র বদলে যাবে। ২২ কোটি ৪০ লাখ খ্রিষ্টান শিশুর বিপরীতে মুসলিম শিশু জন্ম নেবে ২২ কোটি ৫০ লাখ। ২০৬০ সাল নাগাদ বিশ্বের জনসংখ্যা দাঁড়াবে ৯৬০ কোটিতে। আর এ জনসংখ্যার প্রায় ৭০ ভাগই হবে মুসলিম। মুসলিমদের মাঝে তরুণদের সংখ্যা হবে বেশি। ফলে তাদের প্রজনন হারও বেশি থাকবে বলে জানায় সংস্থাটি। গবেষণা বলছে, ২০২০ সাল থেকে ২০৬০ সাল পর্যন্ত খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীর সংখ্যা বাড়বে ৮০ কোটি আর এর বিপরীতে মুসলিম জনগোষ্ঠীর বাড়বে ১২০ কোটি।

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ সম্পর্কে নরওয়ের এক নারী নও-মুসলিম মনিকা সালমুক জানান, ৪ বছর আগে বিভিন্ন ধর্ম সম্পর্কে গবেষণা ও বিভিন্ন গ্রন্থ অধ্যয়নের পর তিনি ধর্ম হিসেবে ইসলামকে বেছে নেন। সোলভা নাবিলা স্যাঙ্গেলিন নামের আরেক নারী জানান, নরওয়েতে আশ্রয় নেয়া মুসলিম শরণার্থীদের সাহায্য করতে গিয়ে তাদের কাছ থেকে তিনি ইসলাম গ্রহণের অনুপ্রেরণা লাভ করেন। পিউ রিসার্সের গবেষণা থেকে জানা যায়, এ ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী ৩৫ বছরে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৭০ ভাগই হবে মুসলিম ধর্মাবলম্বী।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়