শিরোনাম
◈ এলডিসি উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার প্রস্তুতি নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ◈ ড. ইউনূসকে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য দুঃখজনক: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত ◈ জলদস্যুদের হাতে জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে  সরকার অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও ◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন ◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে

প্রকাশিত : ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:২২ দুপুর
আপডেট : ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:২২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গাইবান্ধা-৩ উপ-নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

আরিফ উদ্দিন, গাইবান্ধা প্রতিনিধি : গাইবান্ধা-৩ (পলাশবাড়ী-সাদল্লাপুর) আসনের উপ-নির্বাচনের তফশিল ঘোষণা হয়নি এখনও। এর মধ্যেই শুরু হয়েছে সম্ভাব্য প্রার্থীদের দৌড়ঝাঁপ। দলীয় মনোনয়ন পেতে কেন্দ্রীয় নেতাদের নজর কাড়ার চেষ্টায় আছেন তারা। কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সাথে যোগাযোগ অব্যাহত রাখছেন।

পাশাপাশি দলীয় মনোনয়নের প্রত্যাশায় নিজ নিজ পক্ষে নেতাকর্মীদের সংগঠিত করার তৎপরতাও অব্যাহত রেখেছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন দলের সম্ভাব্য প্রার্থীরা এলাকায় ভোটারসহ এলাকাবাসীর সাথে কুশল বিনিময়ের মধ্যদিয়ে নির্বাচনী গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ করছেন। নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন স্থানে সভা-সমাবেশ ছাড়াও হাট-বাজার, দোকান-পাট এবং পাড়া-মহল্লাসহ সর্বস্তরের জনগণের সাথে উঠান বৈঠক তো চলছেই।

আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য ডা. ইউনুস আলী সরকারের মৃত্যুর পর গাইবান্ধা-৩ (পলাশবাড়ী-সাদুল্লাপুর) আসন শূন্য ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। সংবিধান অনুযায়ী কোনো আসন শূন্য হলে শূন্য হওয়ার পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে ভোটের ব্যবস্থা করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। গত ২৭ ডিসেম্বর সংসদ সদস্য ডা. ইউনুস আলী সরকার মৃত্যুবরণ করায় ৯০ দিনের মধ্যে ভোট করতে হবে সেই হিসেবে আগামী ২৫ মার্চের মধ্যে। তাই প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে নির্বাচন কমিশন।

এরপর থেকেই মনোনয়ন প্রত্যাশী সম্ভাব্য প্রার্থীরা গণসংযোগ ও প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছেন। ইতোমধ্যে আওয়ামী লীগের ২৪ জন, বিএনপির ৪, জাতীয়পার্টির ৩, জাসদ ১ এবং কৃষক শ্রমিক জনতালীগের ১ জনসহ সম্ভাব্য ৩৩ প্রার্থী প্রচারণা শুরুর মধ্যদিয়ে এখন পর্যন্ত নির্বাচনী মাঠে রয়েছেন।

গাইবান্ধা-৩ নির্বাচনী আসন একসময় ধরা হত জাতীয়পার্টির ঘাঁটি হিসেবে। ৮৬ সালের ৩য় সংসদ থেকে ২০০১ সালের ৮ম সংসদ পর্যন্ত আসনটি জাতীয়পার্টির দখলে ছিল। তবে সময়ের পরিবর্তনে এখানে এখন শক্ত অবস্থানে আওয়ামী লীগ। ২০০৮ এ প্রথম এই আসনে জাতীয়পার্টির দূর্গে আঘাত হেনেছে। সেবার আসনটি চলে যায় মহাজোটের দখলে। এরপর দুটি নির্বাচনেই নৌকার প্রার্থীর জয় জয়কার।

ফলে গাইবান্ধা-৩ আসনটি আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ আসনে বিশেষ করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি থেকে কে মনোনয়ন পাবেন তা এখনো কেউই আন্দাজ করতে পারছেন না। তবে এই দু’টি দলের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সবাই দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী। সম্পাদনা: জেরিন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়