মুসবা তিন্নি: সাবেক রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডের ডেপুটি কন্ট্রোলার এ.কে.এম মাতলুবুল হক যার জন্ম ১৯৪৭ সালে। তবে এই বয়সে তিনি যেনো তার যুবক বয়সটা ধরে রেখেছেন।
তার সাথে কথা বলে জানা যায়, তিনি ১৯৬৩ সালে নবম শ্রেণির ছাত্র থাকাকালীন সময় থেকে তিনি নিয়মিত শরীরচর্চা করে আসছেন। সেই সময় সহপাঠী মখলেসুর রহমানের কাছে থেকে তিনি প্রথমবার শরীরচর্চার বিষয়ে অনুপ্রাণিত হন। মনতোষ কুমারের শরীরচর্চার বই পড়ে তিনি এর বিভিন্ন কৌশল রপ্ত করেন। তিনি সরকারি কলেজের জিম ট্রেনার হিসেবে ১৯৬৫ থেকে ১৯৯২ পর্যন্ত দ্বায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি পুশআপ ছেড়ে ওয়েট ট্রেনিং করেন। তিনি ১৮ কেজি পর্যন্ত ওজন নিতে পারেন।
তিনি তার জীবনের পাঁচটি আদর্শের কথা জানান- ধার্মীকতা, ব্যলেন্স ডায়েট, নিয়মিত শরীরচর্চা, পর্যাপ্ত ঘুম এবং নিজেকে দুশ্চিন্তা মুক্ত রাখা। তিনি মনে করে প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট শরীরচর্চা মানুষকে দুশ্চিন্তা মুক্ত রাখতে সক্ষম।
তিনি সকাল ৯ টার মধ্যেই নাস্তা দুপুর ২টার মধ্যেই দুপুরাহ্ন এবং রাত ১০টার মধ্যেই রাতের খাবার সেরে ফেলেন। এবং প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে।
১৯৭৭ সালে তিনি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হোন এবং বর্তমানে তার দুই পুত্র সহ চারজন নাতিনাতনি রয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :