শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২৪ জানুয়ারী, ২০২০, ১২:১১ দুপুর
আপডেট : ২৪ জানুয়ারী, ২০২০, ১২:১১ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সচেতনতা অভিযানে নেপালে ২৪১টি ছাও শেড ধ্বংস

সিরাজুল ইসলাম : নেপালের পশ্চিমাঞ্চলীয় দেইলেখ জেলায় বৃহস্পতিবার ২৪১টি ‘ছাও শেড’ ধ্বংস করা হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন প্রচারণা চালিয়ে এগুলো গুড়িয়ে দিতে উদ্বুদ্ধ করে। হিমালয়ান টাইমস
ছাউ শেড বলতে এমন এক ধরণের ঘর বুঝায়, যেখানে নারীদের পিরিয়ড চলাকালে থাকতে বাধ্য করা হয়। এটা করা হয় তাদের শাস্তি স্বরূপ। প্রাচীনকালের এ প্রথা এখনও চলে আসছে।
সূত্র জানায়, আথবিস পৌরসভায় ১১২টি, ভৈরবী গ্রাম্য পৌরসভায় ৫৮টি, দুলু পৌরসভায় ১৩াট, চামুন্ডা বিন্দ্যাশ্বরী পৌরসভায় ২০টি এবং গুরানস গ্রাম্য পৌরসভায় ৩টি ছাও শেড গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ পরিদর্শক নেইন বাহাদুর সাউদ বলেন, ছাও শেডে কোনও নারী মারা গেলে, তাদের পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গত বছর পিরিয়ডের সময় ছাও শেডে সাপের কামড়ে চামুন্ডা বিন্দ্যাশ্বরীতে দুই নারীর মৃত্যু হয়েছে। আচম ডিস্টিকে ছাও শেডে এক নারীর মৃত্যুর পর গত ডিসেম্বরে প্রচারণা শুরু করেছে প্রশাসন। প্রতি বছর বিপুল সংখ্যক নারী ছাও শেডে অবস্থানকালে শ্বাসকষ্ট, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও সাপের কামড়ে মারা যান।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়