শিরোনাম
◈ এলডিসি থেকে উত্তরণ: আরও তিন বছরের সময় চাইছে বাংলাদেশ ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেসব সিদ্ধান্ত নিল অন্তর্বর্তী সরকার ◈ ১৭ বিয়ের ঘটনায় মামলা, সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কু.পিয়ে হ.ত্যা ◈ বাংলা‌দেশ হারা‌লো আফগানিস্তানকে, তা‌কি‌য়ে রই‌লো শ্রীলঙ্কার দিকে  ◈ রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে পুরোনো কাজে ফিরবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ঋণের চাপে আত্মহত্যা, ঋণ করেই চল্লিশা : যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ একযোগে এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ আবারও রেকর্ড গড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা ◈ ভারতের নেপাল নীতিতে 'রিসেট বাটন' চাপলেন মোদি, শিক্ষা বাংলাদেশের কাছ থেকে

প্রকাশিত : ২১ জানুয়ারী, ২০২০, ১১:৫৬ দুপুর
আপডেট : ২১ জানুয়ারী, ২০২০, ১১:৫৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সিটি নির্বাচনে ৭৭টি ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী

মাজহারুল ইসলাম : এতে করে ঢাকার অর্ধশতাধিক ওয়ার্ডে ক্ষমতাসীন দলের কাউন্সিলর পদ হাতছাড়া হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
তাই বিষয়টি দলের জন্য রীতিমতো মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আগের নির্বাচনগুলোতে বিদ্রোহী প্রার্থীদের ক্ষমা ও পুরস্কৃত করায় সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীদের নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। দলের দায়িত্বশীল নেতারা বলেছেন, এবার বিদ্রোহী প্রার্থীদের চিহ্নিত করে সাংগঠনিক শাস্তির মুখোমুখি করা হবে।

২৮ ও ২৯ ডিসেম্বর দলের মনোনয়ন বোর্ডের সভায় ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে আতিকুল ইসলাম ও শেখ ফজলে নূর তাপসের নাম চূড়ান্ত করা হয়। সমর্থন দেয়া হয় ১২৯ জন সাধারণ কাউন্সিলর ও ৪৩ জন সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলরকে। দল থেকে এসব প্রার্থীকে জয়ী করার নির্দেশ দেয়া হয়। এর বাইরে কাউকে কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করতে কঠোর নির্দেশনা দেয়া হয়। কিন্তু এরপরও আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৩ শতাধিক নেতা মনোনয়নপত্র জমা দেন। কেন্দ্রের সব হুঁশিয়ারি উপক্ষো করে এখনও ৭৭টি ওয়ার্ডে দলের শতাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

একই ব্যাপারে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলেন, বিদ্রোহী প্রার্থী নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার জন্য অতীতের উদাহরণই দায়ী। কারণ আগের নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থীদের অনেকেই এবারের নির্বাচনে দলীয় সমর্থন পেয়েছে। যা এখন বিদ্রোহী প্রার্থীদের অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে। বিদ্রোহী প্রার্থীদের অনেকেরই রয়েছে পেশিশক্তির জোর। তারা দলে এবং দলের বাইরে প্রভাবশালী। এ ছাড়াও ভুল প্রার্থী বাছাই, মাঠ পর্যায়ে এমপি, কেন্দ্রীয় ও মহানগর নেতা এবং মেয়রপ্রার্থীর নিজস্ব বলয়, এলাকাভিত্তিক আধিপত্য বিস্তার ও অভ্যন্তরীণ কোন্দল এর জন্য দায়ী।

আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীদের দাবি, কাউন্সিলর প্রার্থী বাছাইয়ে তৃণমূলের মতামত নেয়া হয়নি। মহানগর নেতাদের দেয়া তালিকা যাচাই-বাছাই ছাড়াই ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে দল ভুল প্রার্থী সমর্থন দিয়েছে। তৃণমূলের পূর্ণ সমর্থন নিয়েই প্রার্থী হয়েছেন বিদ্রোহীরা। আর নির্বাচনের মাঠে থেকে জয় নিশ্চিত করতেও উৎসাহ দিচ্ছেন কিছু নেতা। সম্পাদনা : সালেহ্ বিপ্লব

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়