শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ সীমান্তের পাশে তিন সেনা ঘাঁটি স্থাপন করেছে ভারত, সম্পর্কের প্রভাব নিয়ে নতুন প্রশ্ন ◈ সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক করল আইএসপিআর ◈ জাতির প্রকৃত শক্তি শুধু সম্পদের মধ্যেই নয়: প্রধান উপদেষ্টা ◈ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েন শিগগিরই: ট্রাম্প ◈ জুলাই বিপ্লবের পর রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা পাইনি — উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ (ভিডিও) ◈ ক্ষুদ্র ইন্টারনেট অপারেটরদের বাজার থেকে হটাতে ডিডস আক্রমণ চলছে: ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ◈ হিন্দুদের কারো কারো ‘জামায়াতে যোগ দেওয়ার’ কারণ কী, তাদের নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ আছে? ◈ বাংলা‌দেশ‌কে হা‌রি‌য়ে সি‌রি‌জে ২-১ এ এ‌গি‌য়ে গে‌লো আফগা‌নিস্তান ◈ গণতন্ত্র ধ্বংসের চক্রান্ত চলছে, ৭ নভেম্বরের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে: মির্জা ফখরুল ◈ হংকং সি‌ক্সেস ক্রিকে‌টে শ্রীলঙ্কা‌কে ১৪ রা‌নে হারা‌লো বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ১৯ জানুয়ারী, ২০২০, ১২:১৩ দুপুর
আপডেট : ১৯ জানুয়ারী, ২০২০, ১২:১৩ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পরীক্ষা ও বিষয়ের বাড়তি চাপ কমাতে পরিবর্তন হচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থা

মাজহারুল ইসলাম : মাধ্যমিক বা এসএসসি পর্যায়ে বিভাগভিত্তিক নয় সবাইকে অভিন্ন বই পড়ে পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। আর একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীতে পৃথক দু’টি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে এইচএসসির চূড়ান্ত ফলাফল নির্ধারিত হবে। এ ছাড়াও বইয়ের সংখ্যা কমিয়ে বিষয়বস্তুতে আনা হচ্ছে পরিবর্তন। ২০২৫ সালের মধ্যে পর্যায়ক্রমে এসব পরিবর্তন আনারও উদ্যোগ নিচ্ছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।

এনসিটিবি সূত্রে জানা যায়, বাস্তবতার ভিত্তিতে শিক্ষাব্যবস্থায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে প্রাথমিক থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত বেশ কিছু সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে কাজ শুরু হয়েছে। ১৩ জানুয়ারি এনসিটিবির শিক্ষাক্রম উন্নয়ন ও পরিমার্জন সমন্বয় কমিটির সভায় একটি রূপরেখার খসড়া প্রস্তুত করা হয়। তাতে বলা হয়েছে, শিক্ষার্থী কোন শাখায় পড়বে, তা ঠিক হবে একাদশ শ্রেণীতে। কমানো হবে বইয়ের সংখ্যাও।

এনসিটিবির শিক্ষাক্রম উন্নয়ন ও পরিমার্জন সমন্বয় কমিটির সদস্য প্রফেসর মো: ফরহাদুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম অনুযায়ী প্রথম, দ্বিতীয় ও ষষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা আগামী বছর নতুন পাঠ্যবই পাবে। পর্যায়ক্রমে অন্যান্য শ্রেণীতেও নতুন শিক্ষাক্রমে নতুন বই দেয়া হবে। আগামী মার্চের মধ্যে শিক্ষাক্রম চূড়ান্ত করে পর্যায়ক্রমে ২০২৫ সালে গিয়ে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত পুরোপুরি শিক্ষাক্রম বাস্তবায়িত হবে। প্রস্তাবিত শিক্ষাক্রম অনুযায়ী ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত ১০টি অভিন্ন বই পড়ানো হবে। শাখা পরিবর্তনের সুযোগ থাকবে একাদশ শ্রেণীতে।

নতুন এই শিক্ষাক্রম প্রসঙ্গে গত বৃহ¯পতিবার শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি বলেছেন, বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থায় অনেক অসঙ্গতি রয়েছে। যেসব পাঠ্যপুস্তক পড়ে অনার্স-মাস্টার্স ডিগ্রি দেয়া হচ্ছে তা কর্ম ও ব্যক্তিজীবনে কাজে আসে না। আমরা তাদের শুধু শিক্ষিত বেকার করে গড়ে তুলছি। তাই সময় এসেছে আমাদের শিক্ষার্থীদের নতুনভাবে তৈরি করার।
ডাঃ দীপু মনি আরও বলেন, আমাদের শিক্ষার্থীদের নতুনভাবে তৈরি করা হবে। এর আলোকে শিক্ষাব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তনের কাজ শুরু করা হয়েছে। পরীক্ষা ও বিষয়ের বাড়তি চাপ কমানো হবে। সম্পাদনা : সালেহ্ বিপ্লব

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়