শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ০২ জানুয়ারী, ২০২০, ০৯:৩৪ সকাল
আপডেট : ০২ জানুয়ারী, ২০২০, ০৯:৩৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

১৮ হাজার ৪৬০ পিছ ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ২

মাসুদ আলম : বুধবার (২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় রাজধানীর বিমানবন্দর থানার কাওলা ফুটওভার ব্রীজ এলাকায় এ অভিযান চলে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- মোহাম্মদ হোসেন ওরফে ভ্ট্টুু ও মো. জাহেদ। এসময় ২ টি মোবাইল ফোন ও নগদ ৭ হাজার ১৫০শ টাকা উদ্ধার করা হয়।

র‌্যাব-১ এর সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. কামরুজ্জামান বলেন, তারা একটি সংঘবদ্ধ মাদক ব্যবসায়ী চক্রের সক্রিয় সদস্য। তারা কক্সবাজার জেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় নদী পথে অবৈধভাবে চোরাচালানের মাধ্যমে মিায়ানমার থেকে ইয়াবার চালান নিয়ে আসে। পরবর্তীতে ইয়াবার চালানগুলো বিভিন্ন পরিবহনে করে ঢাকাসহ সারাদেশে মাদক ব্যবসায়ীদের কাছে সরবরাহ করে। তারা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ফাঁকি দিতে মাদক পরিবহনে নিত্য নতুন কৌশল অবলম্বন করে থাকে। এই চক্রের অন্যতম সদস্য কক্সবাজারের জনৈক এক মাদক ব্যবসায়ী।

মোহাম্মদ হোসেন জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, সে পেশায় একজন সবজি বিক্রেতা। ইতিপূর্বে সে এলাকায় রিকশা চালাতো। সে সবজি বিক্রয়ের পাশাপাশি মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে। চালান প্রতি মাদক ব্যবসায়ীরা তাকে ৩০/৪০ হাজার টাকা করে দিতো। জাহেদ একটি পরিবহনে সুপারভাইজার হিসেবে চাকুরী করে। সুপারভাইজারের চাকুরীর পাশাপাশি মোহাম্মদ হোসেনের এর মাধ্যমে মাদক ব্যবসায়ে জড়িত হয়। মাদকদ্রব্য পরিবহনে হোসেনকে সহযোগীতা করে। চালান প্রতি মাদক ব্যবসায়ীরা তাকে ২০/২৫ হাজার টাকা করে দিতো।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়