শিরোনাম
◈ তুমুল সংঘর্ষ আফগান সীমান্তে, পাকিস্তানি পাঁচ সেনাসহ নিহত ৩০ ◈ বিশেষজ্ঞদের সাথে ঐকমত্য কমিশনের ভার্চ্যুয়াল সভা অনুষ্ঠিত ◈ সাংবাদিকদের উপযুক্ত বেতন না দি‌লে প্রতিষ্ঠানের অ‌্যাক্রিডিটেশন ও সরকারের দেয়া সু‌বিধা বা‌তিল করা হ‌বে: তথ‌্য উপ‌দেষ্টা ◈ আরও কমলো স্বর্ণের দাম, ভরি কত? ◈ ভোটকেন্দ্রের তালিকা চূড়ান্ত, প্রকাশ সোমবার : ইসি সচিব ◈ ইতালির প্রধানমন্ত্রী আসছেন ডিসেম্বরেই, আলোচনায় থাকবে অভিবাসন ◈ ২০০ আসনে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করছে বিএনপি, ৫ দফায় হয়েছে আসনভিত্তিক জরিপ ◈ ট্রেনে অস্ত্র পাওয়া নিয়ে সেনাবাহিনীর সংবাদ বিজ্ঞপ্তি ◈ ডেঙ্গুর ভয়াবহতা বাড়ছেই: একদিনে আরও ৪ মৃত্যু, মোট প্রাণহানি ২৬৩ ◈ জামায়াতসহ ৮ দলের বিক্ষোভ সোমবার

প্রকাশিত : ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০৫:২৬ সকাল
আপডেট : ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০৫:২৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম কেনায় বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে নয়াদিল্লি

মানবজমিন: বাংলাদেশের শতকরা ৯০ ভাগের বেশি সমরাস্ত্র চীনের। এর প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ তার সামরিক অস্ত্রের ক্ষেত্রে বৈচিত্র্য আনতে চাইছে। মিয়ানমারের সঙ্গে একটি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধের ফাঁদে আটকা পড়ার আতঙ্কের ওপর ভিত্তি করে বর্তমানের কৌশল নির্ধারণ করছে বাংলাদেশ। রোহিঙ্গা ইস্যুতে চীনের সমর্থন পাচ্ছে মিয়ানমার। অনলাইন স্পুটনিকে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। এতে আরো বলা হয়েছে যে, ঢাকা যাতে ভারত থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনতে পারে সে জন্য বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিয়েছে নয়াদিল্লি। এ অঞ্চলের সামুদ্রিক বিষয়ে চীনের প্রভাব বিস্তার নিয়ে ভারতের উদ্বেগের মধ্যে এই চুক্তি ভারতের কাছে কৌশলগত মূল্য বহন করে। এর অধীনে যুদ্ধজাহাজ তৈরিতে বাংলাদেশকে প্রযুক্তি স্থানান্তরিত করতে পারবে ভারত। এ লক্ষ্য অর্জনের জন্য ভারতের রাষ্ট্র মালিকানাধীন গার্ডেন রিচ শিপ বিল্ডার্স ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে বাংলাদেশে খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেডের সঙ্গে।

চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের সামুদ্রিক অংশীদারিত্বের আলোকে গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা উন্নত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে ভারত সরকার। চীন হলো বাংলাদেশের কৌশলগত অংশীদার এবং সবচেয়ে বৃহৎ অস্ত্র সরবরাহকারী। সরকারি ডাটা অনুযায়ী, গত আট বছরে চীন থেকে ১৮০ কোটি ডলার মূল্যের প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম আমদানি করেছে বাংলাদেশ।

স্বল্প সুদের ঋণের শর্ত অনুযায়ী, রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া বলেছে, দেশের বৈদেশিক বাণিজ্য নীতির অধীনে ভারত থেকে রপ্তানিতে অর্থায়ন অনুমোদন করা হবে। ওই ব্যাংক বলেছে, চুক্তির অধীনে এক্সিম ব্যাংক মোট যে পরিমাণ ঋণ দিতে চেয়েছে, মুক্তিমূল্যের পণ্য ও সেবার কমপক্ষে শতকরা ৭৫ ভাগের সরবরাহ করবে ভারতের বিক্রেতারা। বাংলাদেশ সহ ভারতের বাইরে থেকেও বিক্রেতাদের ক্ষেত্রে ভারসাম্য রক্ষা করা যেতে পারে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়