শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক হবে গঠনমূলক ও ভবিষ্যতমুখী: হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ◈ এলডিসি থেকে উত্তরণ: আরও তিন বছরের সময় চাইছে বাংলাদেশ ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেসব সিদ্ধান্ত নিল অন্তর্বর্তী সরকার ◈ ১৭ বিয়ের ঘটনায় মামলা, সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কু.পিয়ে হ.ত্যা ◈ বাংলা‌দেশ হারা‌লো আফগানিস্তানকে, তা‌কি‌য়ে রই‌লো শ্রীলঙ্কার দিকে  ◈ রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে পুরোনো কাজে ফিরবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ঋণের চাপে আত্মহত্যা, ঋণ করেই চল্লিশা : যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ একযোগে এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ আবারও রেকর্ড গড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা

প্রকাশিত : ১০ অক্টোবর, ২০১৯, ০২:০৩ রাত
আপডেট : ১০ অক্টোবর, ২০১৯, ০২:০৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শেখ হাসিনা আপাতত আত্মজীবনী লিখছেন না

দেবদুলাল মুন্না : প্র্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার বিকালে গণভবনে সংবাদ করার সময় দৈনিক কালের কন্ঠের সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন নিজের পরিচয় দিয়ে জানতে চান প্রধানমন্ত্রীর আত্মজীবনী লেখার পরিকল্পনা আছে কিনা।জবাবে তিনি জানান,এখন আত্মজীবনী লেখার কথা ভাবছেন না।অতীতে অনেক সময় তার বান্ধবী বেবী মওদুদের তাগিদে লিখেছেন। এখন বেবী মওদুদ জীবীত নেই। ফলে লেখার বিষয়ে তাগিদ দেওয়ারও কেউ নেই।আর লেখক হিসেবে তাকে স্মরণ করুক সেজন্য বই লেখার চেয়ে তিনি বেশি দায়িত্ববোধ মনে করেন মানুষের পাশে দাড়াঁনোয়।

শেখ হাসিনার সর্বশেষ বই প্রকাশিত হয়েছে ‘আমাদের ছোট রাসেল সোনা’।এ বইটি এবছরের জুনে প্রকাশ করে শিশু একাডেমি। এ বইয়ের প্রকাশনা উৎসবে অধ্যাপক আনিসুজ্জামান বলেছিলেন, ‘এটি একটি আত্মজীবনীমুলকও বই।বইয়ের শেখ হাসিনা লিখেছেন, 'বাসায় আব্বার জন্য কান্নাকাটি করলে মা ওকে ( রাসেল) বোঝাতেন এবং মাকে আব্বা বলে ডাকতে শেখাতেন। মাকেই আব্বা বলে ডাকত।'

শেখ রাসেলের জন্মগ্রহণ থেকে শুরু করে তার জীবনকাহিনী এবং ঘাতকের হাতে নির্মমভাবে নিহত হওয়ার ঘটনাপ্রবাহ বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে।

বইয়ের ২১ পৃষ্ঠায় কারাগারে বঙ্গবন্ধুর সাথে সাক্ষাৎ করতে যাওয়ার বিষয়ে শেখ হাসিনা লিখেছেন ‘আব্বার সঙ্গে প্রতি ১৫ দিন পর আমরা দেখা করতে যেতাম। রাসেলকে নিয়ে গেলে ও আর আসতে চাইত না। খুবই কান্নাকাটি করত। ওকে বোঝানো হয়েছিল যে, আব্বার বাসা জেলখানা আর আমরা আব্বার বাসায় বেড়াতে এসেছি। আমরা বাসায় ফেরত যাব। বেশ কষ্ট করেই ওকে বাসায় ফিরিয়ে আনা হতো। আর আব্বার মনের অবস্থা কী হতো, তা আমরা বুঝতে পারতাম। বাসায় আব্বার জন্য কান্নাকাটি করলে মা ওকে বোঝাতেন এবং মাকে আব্বা বলে ডাকতে শেখাতেন। মাকেই আব্বা বলে ডাকত।'

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়