শাহানুজ্জামান টিটু : কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিএনপি ও এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের যৌথসভায় মানববন্ধনের কর্মসূচি নেয়া হয়। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপত্বিতে দলের যুগ্ম মহাসচিব, সাংগঠনিক সম্পাদকরা উপস্থিত ছিলেন। ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়ে ২৮ সেপ্টেম্বর শেষ হবে। ১৫ সেপ্টেম্বর মৎস্যজীবি দল, ১৬ সেপ্টেম্বর মুক্তিযোদ্ধা দল, ১৭ সেপ্টেম্বর তাঁতী দল, ১৮ সেপ্টেম্বর এ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স-বাংলাদেশ (এইবি), ১৯ সেপ্টেম্বর ডক্টর এ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব), ২০ সেপ্টেম্বর যুবদল, ২১ সেপ্টেম্বর ওলামা দল, ২২ সেপ্টেম্বর মহিলা দল (দেশব্যাপী), ২৪ সেপ্টেম্বর কৃষক দল, ২৫ সেপ্টেম্বর শ্রমিক দল, ২৭ সেপ্টেম্বর এগ্রিকালচারিষ্ট এ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এ্যাব), এবং ২৮ সেপ্টেম্বর জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে মানববন্ধন করা হবে।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গত বছর কারাবন্দি হওয়ার পর তার মুক্তির দাবিতে কিছুদিন ধারাবাহিকভাবে কর্মসূচি পালন করে বিএনপিসহ এর অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনগুলো। পরবর্তী সময়ে দল গোছানোর নামে কর্মসূচি থেকে সরে আসে দলটির শীর্ষনেতারা। কর্মসূচিতে ব্যর্থতার কারণে নেতাকর্মীদের তোপের মুখে পড়েন দলের শীর্ষ নেতারা বিশেষ করে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের মতো নেতারাও। এমন পরিস্থিতিতে মির্জা ফখরুল নেতাকর্মীদের শান্ত থাকার আহবান জানিয়ে দল গোছানোর জন্য আমরা একটু সময় নিচ্ছি। খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে আবারো কর্মসূচি শুরু করা হবে। ইতিমধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির শূন্য পদে দুইজন নেতাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ২৭ বছর পরে ১৪ সেপ্টেম্বর সরাসরি ভোটে ছাত্রদলের কাউন্সিলের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হচ্ছে। এছাড়া অন্যান্য সংগঠনগুলোর কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন পুনর্গঠন প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে বিএনপিসহ এর অঙ্গসংগঠনগুলোর জেলা পর্যায়ের কমিটি গঠন প্রায় শেষ পর্যায়ে।