শিরোনাম
◈ পারস্পরিক শুল্ক সংকট: চূড়ান্ত দর-কষাকষিতে বাংলাদেশ ◈ আরব আমিরাতের আবুধাবিতে প্রবাসী বাংলাদেশির ভাগ্যবদল: লটারিতে জিতলেন ৮০ কোটি টাকা ◈ ২৪ ঘণ্টায় গাজায় নিহত ১১৮, যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পর্যালোচনায় হামাস ◈ ‘মব এবং জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হলে কঠোর পদক্ষেপ নেবে সেনাবাহিনী’ ◈ হোটেলে নারীকে মারধর করা বহিষ্কৃত যুবদল নেতার বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেপ্তারের চেষ্টায় পুলিশ ◈ বনানীর জাকারিয়া হোটেলে ঢুকে নারীদের ওপর যুবদল নেতার হামলা, ভিডিও ◈ দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ ◈ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জুলাই গণঅভ্যুত্থান ও শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ ◈ তিন দিনের ছুটিতে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, পাবেন না যারা ◈ উচ্চ ও নিম্ন আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন

প্রকাশিত : ১৮ জুন, ২০১৯, ০৭:৩৭ সকাল
আপডেট : ১৮ জুন, ২০১৯, ০৭:৩৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘পদ্ধতিগত ব্যর্থতায়’ রোহিঙ্গা নিধন ঠেকানো সম্ভব হয়নি, জানালো জাতিসংঘ

আব্দুর রাজ্জাক : জাতিসংঘের একটি অভ্যন্তরীণ প্রতিবেদন বলছে, ২০১৭ সালে রোহিঙ্গা মুসলিমদের বিরুদ্ধে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর চালানো নিধনযজ্ঞের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার ক্ষেত্রে কিছু ব্যর্থতা ছিলো। সমন্বিত কৌশল ও জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সমর্থন না থাকায় হত্যাযজ্ঞ শুরুর আগে পদক্ষেপ নেয়া সম্ভব হয়নি। রয়টার্স, আল-জাজিরা

জাতিসংঘ বলছে, ২০১৭ সালের আগস্টে মিয়ানমার সেনাবাহিনী রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা মুসলিমদের বিরুদ্ধে গণহত্যার উদ্দেশ্যে হত্যাযজ্ঞ, গণধর্ষণ উচ্ছেদ অভিযান শুরু করে। সামরিক বাহিনীর নিধনযজ্ঞের শিকার হয়ে সাড়ে ৭ লক্ষাধিক রোহিঙ্গা মুসলিম বাংলাদেশে পালায়।

মিয়ানমারে জাতিসংঘের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণে এ বছরের শুরুতে গুয়াতেমালার পররাষ্ট্রমন্ত্রী গার্ট রোজেনথালকে নিয়োগ দেন বিশ্বসংস্থাটির মহাসচিব এন্তোনিও গুতেরেসে। তিনি ২০১০ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত মিয়ানমারে জাতিসংঘের কার্যক্রম নিয়ে অভ্যন্তরীণ পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত ৩৪ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনটি তৈরি করেন। এতে তিনি লেখেন, ‘কোনো প্রশ্ন ছাড়াই মিয়ানমারে মারাত্মক অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। কিন্তু বিচ্ছিন্ন কৌশলের কারণে জাতিসংঘের ব্যবস্থা নেয়ার পদ্ধতি ব্যর্থ হয়। সেখানে একটি সাধারণ নীতি ও সমন্বিত ব্যবস্থা অত্যাবশ্যক ছিলো।’

তিনি বলেন, সামগ্রিকভাবে সেখানে একটি যৌথ পদক্ষেপ প্রয়োজন ছিলো কিন্তু এতে জাতিসংঘ তার পদ্ধতিতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। সেসময় মিয়ানমারের ওপর আরো বেশি চাপ প্রয়োগ করা হবে কিনা বা আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া জোরদার করা হবে কিনা এ বিষয়ে নিউইয়র্কে থাকা জাতিসংঘের দূতরা একমত হতে পারেনি। দূতদের এমন বিতর্কিত অবস্থান সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদনও জাতিসংঘের সদর দফতরে পাঠানো হয়েছিলো। সম্পাদনা : রাশিদ রিয়াজ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়