শিরোনাম
◈ হাদি হত্যা মামলায় নতুন মোড়, সেই ফয়সালসহ সংশ্লিষ্টদের ব্যাংকে শত কোটি টাকার লেনদেন ◈ বাংলাদেশের দুর্বল ব্যাংক কিনতে চীনকে প্রস্তাব, সহজ হবে লেনদেন, কমবে ডলারের চাপ (ভিডিও) ◈ চূড়ান্ত হলো বিএনপির ৩০০ আসনের মনোনয়ন, শিগগিরই ঘোষণা ◈ ধ্বংস্তূপ থেকে আবার দেশকে টেনে তুলবে বিএনপি: তারেক রহমান (ভিডিও) ◈ ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যৌথ বাহিনীর অভিযান চলবে: ইসি ◈ ভারত সফ‌রে মে‌সি ৮৯ কো‌টি টাকা পে‌লেও উদ্যোক্তা শতদ্রু দ‌ত্তের ২২ কোটি টাকা ফ্রিজ করলো তদন্তকারী অ‌ফিসাররা ◈ হাইকমিশনারকে হুমকি, নয়াদিল্লির প্রেস নোট প্রত্যাখ্যান করল বাংলাদেশ ◈ দেশের ৮ বিভাগে গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার ট্রাইব্যুনাল গঠন, প্রজ্ঞাপন জারি ◈ এ কে খন্দকারের জানাজায় প্রধান উপদেষ্টার অংশগ্রহণ ◈ বাংলাদেশি হাইকমিশনারকে ‘হুমকি’ দেওয়া নিয়ে মুখ খুলল ভারত

প্রকাশিত : ২৯ মে, ২০১৯, ০৮:৪২ সকাল
আপডেট : ২৯ মে, ২০১৯, ০৮:৪২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কালো তালিকাভুক্ত অস্ত্র বিশেষজ্ঞ লে. জেনারেল থিন এখনো কাজ করছে মিয়ানমার সেনাবাহিনীতে

হ্যাপি আক্তার : জাতিসঙ্ঘ প্রস্তাব লঙ্ঘন করে উত্তর কোরিয়ার সাথে অস্ত্র চুক্তি সম্পাদনের জন্য অভিযুক্ত মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর যুক্তরাষ্ট্র-কর্তৃক কালো তালিকাভুক্ত এক সিনিয়র অফিসার এখনো ‘অস্ত্র উপদেষ্টা’ হিসেবে সে দেশের সেনাবাহিনীর সাথে কাজ করছে। যদিও কয়েক বছর আগে তার সেনাবাহিনীর চাকরির সমাপ্তি ঘটেছে।- সাওথ এশিয়া মনিটর।

সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাও মিন তুন সোমবার মিডিয়াকে নিশ্চিত করেন যে লে. জেনারেল থিন তায় এখনো অস্ত্র বিশেষজ্ঞ হিসেবে সামরিক বাহিনীর সাথে কাজ করে যাচ্ছেন। অন্য স্থান থেকে চোরাই পথে সামরিক বাহিনীর জন্য অস্ত্র আনার পর ওই জেনারেলের চাকরি চলে গেছে বলে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে, তিনি তা অস্বীকার করেন।

মুখপাত্র বলেন, তিনি বিশেষজ্ঞ। রাষ্ট্র চাইলে তার চাকরির মেয়াদ বাড়াতে পারে।
তিনি আরো বলেন, অতীতে যারা অস্ত্র চোরাচালানের সাথে জড়িত ছিলো, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। তবে তিনি বিস্তারিত কিছু বলতে অস্বীকৃতি জানান।

মার্কিন অর্থ বিভাগ ২০১৩ সালে লে. জেনারেল থিন তায়কে কালো তালিকাভুক্ত করে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যে তিনি চোরাই পথে উত্তর কোরিয়া থেকে মিয়ানমারে অস্ত্র এনেছেন। তিনি ওই সময় মিয়ানমারের প্রতিরক্ষা শিল্পের মহাপরিচালক ছিলেন।

প্রকৌশলী হিসেবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ওই লে. জেনারেল আগের থিন সিন প্রশাসনে সীমান্ত বিষয়ক মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি ২০০৮ সালের শেষ দিকে গোপনে উত্তর কোরিয়া সফর করেন। সফরকালে তিনি উত্তর কোরিয়ার সামরিক স্থাপনাগুলো পরিদর্শন করেন বলে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর জানিয়েছে। ওই সময় উত্তর কোরিয়া থেকে মিয়ানমার কী ধরনের সামরিক সরঞ্জাম এনেছিলো, তা স্পষ্ট নয়।

মিয়ানমার ২০১৩ সালে উত্তর কোরিয়া থেকে অস্ত্র আমদানি বন্ধ করে দেয়। সম্পাদনা : কায়কোবাদ মিলন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়