শিরোনাম
◈ পারস্পরিক শুল্ক সংকট: চূড়ান্ত দর-কষাকষিতে বাংলাদেশ ◈ আরব আমিরাতের আবুধাবিতে প্রবাসী বাংলাদেশির ভাগ্যবদল: লটারিতে জিতলেন ৮০ কোটি টাকা ◈ ২৪ ঘণ্টায় গাজায় নিহত ১১৮, যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পর্যালোচনায় হামাস ◈ ‘মব এবং জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হলে কঠোর পদক্ষেপ নেবে সেনাবাহিনী’ ◈ হোটেলে নারীকে মারধর করা বহিষ্কৃত যুবদল নেতার বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেপ্তারের চেষ্টায় পুলিশ ◈ বনানীর জাকারিয়া হোটেলে ঢুকে নারীদের ওপর যুবদল নেতার হামলা, ভিডিও ◈ দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ ◈ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জুলাই গণঅভ্যুত্থান ও শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ ◈ তিন দিনের ছুটিতে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, পাবেন না যারা ◈ উচ্চ ও নিম্ন আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন

প্রকাশিত : ২৯ মে, ২০১৯, ০৮:৪২ সকাল
আপডেট : ২৯ মে, ২০১৯, ০৮:৪২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কালো তালিকাভুক্ত অস্ত্র বিশেষজ্ঞ লে. জেনারেল থিন এখনো কাজ করছে মিয়ানমার সেনাবাহিনীতে

হ্যাপি আক্তার : জাতিসঙ্ঘ প্রস্তাব লঙ্ঘন করে উত্তর কোরিয়ার সাথে অস্ত্র চুক্তি সম্পাদনের জন্য অভিযুক্ত মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর যুক্তরাষ্ট্র-কর্তৃক কালো তালিকাভুক্ত এক সিনিয়র অফিসার এখনো ‘অস্ত্র উপদেষ্টা’ হিসেবে সে দেশের সেনাবাহিনীর সাথে কাজ করছে। যদিও কয়েক বছর আগে তার সেনাবাহিনীর চাকরির সমাপ্তি ঘটেছে।- সাওথ এশিয়া মনিটর।

সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাও মিন তুন সোমবার মিডিয়াকে নিশ্চিত করেন যে লে. জেনারেল থিন তায় এখনো অস্ত্র বিশেষজ্ঞ হিসেবে সামরিক বাহিনীর সাথে কাজ করে যাচ্ছেন। অন্য স্থান থেকে চোরাই পথে সামরিক বাহিনীর জন্য অস্ত্র আনার পর ওই জেনারেলের চাকরি চলে গেছে বলে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে, তিনি তা অস্বীকার করেন।

মুখপাত্র বলেন, তিনি বিশেষজ্ঞ। রাষ্ট্র চাইলে তার চাকরির মেয়াদ বাড়াতে পারে।
তিনি আরো বলেন, অতীতে যারা অস্ত্র চোরাচালানের সাথে জড়িত ছিলো, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। তবে তিনি বিস্তারিত কিছু বলতে অস্বীকৃতি জানান।

মার্কিন অর্থ বিভাগ ২০১৩ সালে লে. জেনারেল থিন তায়কে কালো তালিকাভুক্ত করে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যে তিনি চোরাই পথে উত্তর কোরিয়া থেকে মিয়ানমারে অস্ত্র এনেছেন। তিনি ওই সময় মিয়ানমারের প্রতিরক্ষা শিল্পের মহাপরিচালক ছিলেন।

প্রকৌশলী হিসেবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ওই লে. জেনারেল আগের থিন সিন প্রশাসনে সীমান্ত বিষয়ক মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি ২০০৮ সালের শেষ দিকে গোপনে উত্তর কোরিয়া সফর করেন। সফরকালে তিনি উত্তর কোরিয়ার সামরিক স্থাপনাগুলো পরিদর্শন করেন বলে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর জানিয়েছে। ওই সময় উত্তর কোরিয়া থেকে মিয়ানমার কী ধরনের সামরিক সরঞ্জাম এনেছিলো, তা স্পষ্ট নয়।

মিয়ানমার ২০১৩ সালে উত্তর কোরিয়া থেকে অস্ত্র আমদানি বন্ধ করে দেয়। সম্পাদনা : কায়কোবাদ মিলন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়